মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন -2023| MP Bangla Suggestion |Madhyamik Bengali Suggestion

 

মাধ্যমিক   বাংলা  সাজেশন : ২০২৩

 🅜🅟 🅑🅐🅝🅖🅛🅐

 🅢🅤🅖🅖🅔🅢🅣🅘🅞🅝 2 0 2 3

 

 দ্য 
:  জ্ঞানচক্ষু (গল্প)
 
–  আশাপূর্ণা দেবী ।   

মূলগ্রন্থ : কুমকুম



১. কার
কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল ? 

উঃ নতুন মেসো 


২. জ্ঞানচক্ষু
গল্পে কোন পত্রিকার নাম আছে ? 

উঃ সন্ধ্যাতারা


৩.তপনের
লেখা গল্পের নাম কী ছিল? 
                

উঃ  প্রথম দিন


৪.
তপনের প্রথম গল্পে তার নাম
 
কী ছিল ? 

উঃ
শ্রী তপন কুমার রায়


৫.
তপনকে
 
কীসের নেশায় পেয়েছিল? 

উঃ গল্পলেখার


৬.
ছোটোমাসি আর তপনের বয়সের ব্যবধান কত? 

উঃ আট বছর


৭.
মামার বাড়িতে তপন এসেছে-  

উ:  বিয়ে উপলক্ষ্যে


৮. তপন
যে খাতায় গল্প লিখেছিল তা ছিল-

উ: – হোমটাস্কের খাতা


৯.’শুধু
এটাই জানা ছিল না’ – অজানা বিষয়টি হলো  

উ:-মানুষই গল্প লেখে


১০. নতুন
মেসো পেশাগত দিক থেকে ছিলেন

উ: প্রোফেসর/অধ্যাপক

১১. তপন
গল্প লিখেছিল–  

উ: দুপুরবেলা


১২.
তপন গল্প লিখে প্রথম কাকে জানিয়েছিল? – ছোটোমাসি


১৩.
‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে’-কোন কথা? –কারেকশনের কথা

১৪
‘মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা’ —বক্তা হলেন —

(ক) তপনের মেজো কাকু     (খ) তপনের মা                          

(গ) তপনের মাসি              

(ঘ)
তপনের বাবা  ।

১৫.  ‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে’ । এখানে
‘ছড়িয়ে পড়া’ কথাটির হলো —

(ক) কারেকশনের কথা                   

(খ)
গল্প ছাপা হওয়ার কথা    

(গ) তপনের গল্প লেখার কথা  

(ঘ)
তখন আরও একটা গল্প লিখেছে তার কথা


১৬. তপনের সম্পূর্ণ নাম কী ছিল ?

(ক) তপন কুমার সেন        

(খ)
শ্রী তপন কুমার
 বিশ্বাস  

(গ) তপন কুমার পাল     

(ঘ)
শ্রীতপন কুমার রায় 


১৭ ‘এ
দেশের কিছু হবে না’— কথাটি কে বলেছিলেন ?

(ক) তপন      

(খ) ছোটোমেসো  
    

(গ) তপনের বাবা    

(ঘ) তপনের কাকা

১৮. “তা ওরকম একটি লেখক মেসো থাকা মন্দ নয়
।” —কথাটি কে বলেছেন ?

(ক) তপনের
বাবা      

(খ) তপনের
মামা      

(গ) তপনের মেজোকাকু       

(ঘ) তপনের ছোটোকাকু

১৯. “সূচিপত্রেও নাম রয়েছে ।” নামটি হল—

(ক) শ্রী তপন কুমার ঘোষ      

(খ)
শ্রী তপন কুমার রায় 
    

(গ) শ্রী তপন কুমার দাস    

(ঘ) শ্রী তপন কুমার পাল ।

২০রত্নের
মূল জহুরির কাছেই, এখানে রত্ন ও জহুরী হল-

তপন ও
ছোটোমাসি           
 
       

তপন ও ছোটোমেসো

) তপন ও ‘সন্ধাতারা,-র সম্পাদক  

) তপন ও মেজোকাকু





 অসুখী একজন [কবিতা]  -পাবলো নেরুদা ।


তরজমা
-নবারুণ
ভট্টাচার্য
 

ইংরেজি
অনুবাদ
:The
unhappy one

মূলগ্রন্থ
:
 
বিদেশি
ফুলে রক্তের ছিটে





১.
‘অসুখী একজন’ কবিতায় শান্ত হলুদ দেবতারা কত বছর ধ্যানে ডুবে ছিল?

(ক)
একশো  (খ) দুহাজার      

(গ)
পাঁচশো 
 (ঘ) হাজার





২.
অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল-

(ক)
দরজায় 
  (খ) ছাদে     

(গ)
বারান্দায়
 
    (ঘ) রাস্তায়

৩.
উল্টে পড়ল মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে— শান্ত হলুদ দেবতারা


 ৪.
অসুখী একজন কবিতায় বৃষ্টিতে কি ধুয়ে যায়? -পায়ের দাগ


৫. তার
মাথার উপর পাথরের মত নেমে এলো–বছরগুলো


৬.
হেঁটে গেল গির্জার এক _______  নান


৭.
তারপর যুদ্ধ এল’— রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো


. অসুখী
একজন কবিতায় গাছের রং কেমন
গোলাপি





. ‘সেখানে
ছিল শহর/সেখানে ছড়িয়ে রইলো _________  ‘কাঠকয়লা


১০.
পাবলো নেরুদা কত সালে সাহিত্যে নোবেল পান–১৯৭১

 আয় আরো
বেঁধে বেঁধে থাকি [কবিতা] –শঙ্খ ঘোষ 

মূলগ্রন্থ–জলই
পাষান হয়ে আছে


১. কবি শঙ্খ ঘোষ যে ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন–কুন্তক


২.
‘আমাদের ________ উড়ে গেছে     —  ঘর


৩.
আমরা ভিখারি ___________    বারোমাস


৪.
আমাদের ডানপাশে- ধ্বস। বাঁয়ে
 গিরিখাত। মাথায় বোমারু।


৫.আমাদের
যে ইতিহাস তা –আমাদের চোখ মুখ ঢাকা


৬.আমরা
ফিরেছি— দোরে দোরে





  🌍আফ্রিকা [কবিতা]– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।  

মূলগ্রন্থ
: পত্রপুট



‘প্রদোষকাল ঝঞ্জাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস’— ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ
—      

(ক) সন্ধ্যা      
(খ) ভোর      

(গ)
রাত্রি        (ঘ) দুপুর






“সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী”— ‘সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী’—  

(ক) বিদ্বেষ ত্যাগ করো  

(খ) ক্ষমা করো  

(গ)ভালোবাসো 

(ঘ) মঙ্গল করো






আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসন্তোষ ছিল ?

(ক) দয়াময় দেবতার
প্রতি       

(খ) কবির সংগীতের
প্রতি      
 

(গ) নিজের প্রতি        

(ঘ) ধরিত্রীর প্রতি





. ‘কবির
সংগীতে বেজে উঠেছিল’ — কী বেজে উঠেছিল ?—

(ক) সংগীতের
মূর্চ্ছনা      
 

(খ) সুন্দরের আরাধনা      

(গ) সুরের
ঝংকার       

(ঘ) রাগরাগিনী





.
‘ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে’ — ‘তোমাকে’ বলতে বোঝানো হয়েছে —

(ক)ইউরোপকে    (খ)আফ্রিকাকে 

(গ) আমেরিকাকে  (ঘ) ভারতবর্ষকে





৬.’হায় ছায়াবৃতা’ — ‘ছায়াবৃতা’ বলতে
বোঝানো হয়েছে —

(ক) এশিয়া
মহাদেশকে     

(খ) আফ্রিকা মহাদেশকে      

(গ) সমগ্র
বিশ্বকে       

(ঘ) ভারতবর্ষকে





৭. দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর
দ্বারে’ — মানহারা মানবী হল—

(ক) ইউরোপ     (খ) আফ্রিকা      

(গ) সমগ্র বিশ্ব  (ঘ) ভারতবর্ষ





৮. নিভৃত অবকাশে আফ্রিকা চিনেছিল —

(ক) দুর্গমের রহস্য  

(খ)  জলস্থল-আকাশের দুর্বোধ সংকেত      

(গ) প্রাকৃতিক রহস্য    

(ঘ) রহস্য ও দুর্বোধ সংকেত


সমুদ্রপারে কোথায় ঘন্টা বাজছিল?–মন্দিরে


১০.
 শিশুরা কোথায় খেলছিল?–মায়ের কোলে


 হারিয়ে
যাওয়া কালি কলম
 (প্রবন্ধ)
– শ্রীপান্থ (নিখিল সরকার)  মূলগ্রন্থ : কালি কলম মন






১. চিনারা চিরকালই লেখার জন্য ব্যবহার করে
আসছে —   

(ক) তুলি     
(খ) ব্রোঞ্জের শলাকা     

(গ) হাড়     (ঘ)
নল-খাগড়





২. পালকের কলমের ইংরেজি নাম হল — 
       

(ক) স্টাইলাস       
(খ) ফাউন্টেন পেন    
(গ) কুইল 
       (ঘ) রিজার্ভার পেন





৩. কানে কলম গুঁজে দুনিয়া খোঁজেন 
—          

(ক) প্রাবন্ধিক        (খ)
দার্শনিক
     

(গ)
গল্পকার       (ঘ) নাট্যকার





৪. লেখক ফাউন্টেন পেনের কত রকমের নিবার
বিজ্ঞাপন দেখেছিলেন ?

(ক) তিনশো
রকম      

(খ) চারশো রকম     

(গ) পাঁচশো রকম       

(ঘ) সাতশো রকম





৫. বিখ্যাত লেখক শৈলজানন্দের ফাউন্টেন পেনের
সংগ্রহ ছিল —

(ক) এক
ডজন         (খ)
পাঁচটি        

(গ) দুই ডজন       
(ঘ) দশটি





৬. ‘ডমরুচরিত’  কার লেখা গ্রন্থ ?

(ক)
শ্রীপান্থ        

(খ) ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়      

(গ) অখিল
নিয়োগী        

(ঘ) সত্যজিৎ রায় 





৭. ‘অনেক ধরে ধরে টাইপ-রাইটারে লিখে গেছেন
মাত্র একজন ।’— তিনি হলেন —

(ক) সত্যজিৎ রায়  

(খ)অন্নদাশঙ্কর রায়      

(গ) রাজশেখর
বসু       

(ঘ) সুবোধ ঘোষ





৮. ওস্তাদ কলমবাজদের বলা হয় —

(ক)
লিপিকর       
(খ)
ক্যালিগ্রাফিস্ট
    

    (গ)
শ্রুতিলেখক       (ঘ) পেশকার





৯. ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ করতেন —

(ক) রবীন্দ্রনাথ  (খ)
জীবনানন্দ     

(গ) শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়   

(ঘ) সত্যজিৎ রায়





১০. ‘আদিতে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল’—

(ক) ঝরনা কলম  (খ)
রিজার্ভার পেন
     

(গ) বলপেন     
(ঘ) পাইলট পেন





১১. রোম সাম্রাজ্যে ব্রোঞ্জের শলাকার পোশাকি
নাম —

(ক) স্টাইল     
(খ) ফাউন্টেন    

(গ) স্টাইলাস  
   (ঘ) বলপেন  





১২. বাঙালি সাংবাদিকদের কে বলতেন ‘বাবু কুইল
ড্রাইভারস’ ?—

(ক) লর্ড কার্জন     (খ)
লর্ড রিপন   

(গ) রিপন
লর্ড       (ঘ) লিটন লর্ড ক্লাইভ





১৩. চারখন্ড রামায়ণ কপি করে একজন লেখক
অষ্টাদশ শতকে নগদ পেয়েছিলেন —

(ক) তিন
টাকা        
(খ) সাত
টাকা
     

(গ) দশ
টাকা         (ঘ) আট টাকা





১৪. ‘লাঠি তোমার দিন ফুরাইয়াছে’ 
— কথাটি লিখেছিলেন —

(ক) রবীন্দ্রনাথ       (খ)
বঙ্কিমচন্দ্র
     

(গ)
শরৎচন্দ্র       (ঘ) তারাশঙ্কর





১৫. ‘ঝরনা কলম’ নামটি দেন —

(ক) বিদ্যাসাগর     (খ)
রাজশেখর বসু   

(গ) মধুসূদন দত্ত    (ঘ)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর





১৬. উনিশ শতকে কত আনায় বত্রিশ হাজার অক্ষর
লেখানো যেত ? —

(ক) চার আনায়     (খ)
আট আনায়  

(গ) বারো আনায়      
(ঘ) ষোলো আনায়





১৭. ‘একটি কলমের দাম ধার্য হয়েছে ______
পাউন্ড ।’

(ক) আড়াই হাজার পাউন্ড    

(খ) তিন হাজার
পাউন্ড      

(গ) আড়াইশো
পাউন্ড       

(ঘ) তিনশো পাউন্ড





১৮. ‘শেষ পর্যন্ত নিবের কলমের মান মর্যাদা
বাঁচিয়ে রেখেছিলেন’ —

ক) সত্যজিৎ রায়  

(খ) রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর      

(গ) অন্নদাশঙ্কর রায়    

(ঘ) সুভাষ মুখোপাধ্যায়





১৯. ‘কঙ্কাবতী’ -এর লেখক হলেন —

(ক) ত্রৈলোক্যনাথ ন্দ্যোপাধ্যায়   

(খ) অন্নদাশঙ্কর
রায়       

(গ) সুভাষ
মুখোপাধ্যায়        

(ঘ) ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়





২০. “সিজার যে কলমটি দিয়ে
কাসকাকে আঘাত করেছিলেন” তার পোশাকি নাম—

(ক)
রিজার্ভার       
 (খ)
স্টাইলাস
       

(গ)
পার্কার        (ঘ) পাইলট





২১. নিজের হাতের কলমের আঘাতে মৃত্যু হয়েছিল
যে লেখকের, তার নাম —     

(ক)
বনফুল       (খ)
পরশুরাম       

(গ) ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়       

(ঘ) শৈলজানন্দ





২২. চারখণ্ড রামায়ণ কপি করে একজন লেখক
অষ্টাদশ শতকে কত টাকা পেয়েছিলেন ?  

(ক) সাত টাকা 
    (খ) আট টাকা       

(গ)
ন-টাকা        (ঘ) দশ টাকা


২৩. ‘শ্রীপান্থ’ ছদ্মনামে লিখেছেন
—           

(ক) অন্নদাশঙ্কর
রায়      

(খ) বলাইচাঁদ
মুখোপাধ্যায়      

(গ) সুনীল
গঙ্গোপাধ্যায়       

(ঘ) নিখিল সরকার



২৪.
‘ফাউন্টেন পেন এক বিপদ’ — বিপদ কী ?

(ক) পয়সাওয়ালা ছাড়া কিনতে পারে না

(খ) লেখককে নেশাগ্রস্ত করে

(গ) লিখতে লিখতে খারাপ হয়ে যায়

(ঘ) প্রচুর পাওয়া যায় না



২৫. সত্যজিৎ রায়ের অনেক সুন্দর সুন্দর
নেশার একটি ছিল —

(ক) ছবি
আঁকা        (খ) রং
শিল্প        

(গ)
হস্তশিল্প        
(ঘ)
লিপিশিল্প



২৬. ‘বাংলায় একটা কথা চালু ছিল’ —

(ক) কালি-কলম-মন লেখে তিনজন

(খ) তিল-ত্রিফলা-শিমুল ছালা, ছাগ করি মেলা

(গ) কালি নেই, কলম নেই, বলে আমি মুনশি 

(ঘ) কলমে কায়স্থ চিনি, গোঁফেতে রাজপুত



২৭. সোনার দোয়াতকলম যে সত্যিই হতো তা লেখক
জেনেছিলেন কীভাবে ?

(ক) রবীন্দ্রনাথের দোয়া সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(খ) সুভো ঠাকুরের দোয়ার সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(গ) শৈলজানন্দের দোয়াত সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(ঘ) তারাশঙ্করের দোয়ার সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

২৮.এই নেশা আমি পেয়েছি শরৎদার কাছ থেকে –
বক্তা— শৈলজানন্দ

২৯.দারোগাবাবুর
কলম গোঁজা ছিল— পায়ের মোজায়।


৩০.কলমের
দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটায়  উ: ঝরনা কলম


৩১.ফাউন্টেন
পেনের জনক কে? 

উ:
ওয়াটারম্যান

৩২.তলোয়ারের
চেয়ে শক্তিধর বলা হয়–

উ :- কলম


৩৩.রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের চিত্রশিল্পী হিসেবে সূচনা হয়েছিল— পাণ্ডুলিপির পাতায়


৩৪.এক
সাহেব লিখে গেছেন বত্রিশ হাজার অক্ষর লেখানো যেত— বারোআনায়।

 বহুরূপী
[গল্প] –সুবোধ ঘোষ ,  মূলগ্রন্থ -গল্পসমগ্র (তৃতীয় খণ্ড)

১.সন্ন্যসী
সারাবছর কী খান  — একটি হরীতকী


২.সে
ভয়ানক দুর্লভ জিনিষ’ _____ কোনটি-   উ:- সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো


৩.জগদীশবাবু
সন্ন্যাসীর কাঠের খড়মে লাগিয়েছিলেন–উঃ- সোনার বোল


৪.জগদীশবাবু
সন্ন্যাসিকে বিদায়বেলায় দিয়েছিলেন–উ:-১০০টাকা


৫.হরিদার
ছোট্ট ঘরে সন্ধ্যাবেলায় আড্ডা দিত–উঃ – চারজন


৬.খুব
হয়েছে হরি এইবার সরে পরো – বক্তা — বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ


৭.হরিদার
ছোট্ট ঘরটি ছিল– 

উ:- শহরের সবচেয়ে সরু গলির ভিতরে।


৮.হরিদার জীবনের পেশা ছিল–উ:-বহুরূপী সাজা




৯.বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার
হয়েছিল–উ:-আট টাকা দশ আনা





১০.পুলিশ সেজে হরিদা স্কুলের কতজন ছাত্রকে
ধরেছিলেন–উ :-চারজন





১১.নকল পুলিশ হরিদাকে মাস্টারমশাই কত টাকা
ঘুষ দিয়েছিলেন–উ:- আট আনা





১২বিরাগী মতে ‘পরম সুখ’ হল —

(ক) সংসার ত্যাগ না করা    

(খ) ঈশ্বর সাধনা
করা        

(গ) সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হতে
পারা      

(ঘ) পরমাত্মার দর্শন লাভ ।





১৩. বিরাগীরূপী হরিদার গায়ে ছিল কেবলমাত্র
একটি —

(ক) জামা     (খ)
পাঞ্জাবি   

(গ) শাল       (ঘ) উত্তরীয় 





১৪.বিরাগী
সেবার জন্য জগদীশবাবুর কাছ থেকে প্রথমে কী চেয়েছিলেন–ঠাণ্ডা জল


১৫.হরিদার
এই ভুলকে ক্ষমা করবেন না —উ:-অদৃষ্ট


 অভিষেক–মাইকেল
মধুসূদন দত্ত।  মূলগ্রন্থ : মেঘনাদবধ কাব্যের প্রথম সর্গ ‘অভিষেক’

১.
ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর
নাম—           

(ক) ইন্দিরা        
(খ) সরমা         

(গ) নিকষা        (ঘ)
প্রমীলা
 





২. ইন্দ্রজিতের কাছে ছদ্মবেশে কে এসেছিলেন ?
— 

(ক) জনক
সুতা        (খ) পাঞ্চাল
সুতা    

(গ) দানব সুতা      (ঘ)
অম্বুরাশি-সুতা 





৩. ‘ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা;’—
‘অম্বুরাশি-সুতা’ কথার অর্থ কী ? — 

(ক) সমুদ্রকন্যা       
(খ) অগ্নিকন্যা      

(গ) পবনকন্যা       
(ঘ) রাক্ষসকন্যা ।





৪. ‘হাসিবে মেঘবাহন;’— মেঘবাহন কাকে বলা
হয়েছে ? —

(ক)
ইন্দ্রজিৎকে        (খ) ইন্দ্রকে
       

(গ) বরুণকে       
(ঘ) অগ্নিকে ।





৫. ‘অভিষেক’ কবিতাটি ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ র কোন
সর্গ থেকে নেওয়া হয়েছে ? —

(ক) দ্বিতীয় সর্গ     (খ)
প্রথম সর্গ
       

(গ) ষষ্ঠ
সর্গ         (ঘ) চতুর্থ সর্গ ।





৬. ‘হৈমবতীসুত যথা নাশিতে তারকে’ —
‘হৈমবতীসুত কাকে বলা হয়েছে ? —   

(ক) অর্জুন        
(খ) লক্ষণ        

(গ) কার্তিকেয়        
(ঘ) মেঘনাদ ।





৭. ‘অভিষেক করিলা কুমারে ।’ কবিতাটিতে কার
অভিষেক হয়েছে ? —   

(ক)
বীরবাহুর        (খ)
কুম্ভকর্ণের       

(গ) মেঘনাদের       
(ঘ) বিভীষণের ।





৮. ‘কে বধিল কবে প্রিয়ানুজে ?’ — প্রিয়ানুজ
কে ছিলেন ? —

(ক)
ইন্দ্রজিৎ        (খ)
রামচন্দ্র       

(গ)
লক্ষ্মণ       (ঘ) বীরবাহু
 





৯. ‘রাক্ষস-কুল-শেখর তুমি, বৎস; তুমি
রাক্ষস-কুল- ভরসা ।’  — এখানে যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন —

(ক)
রাবণ        (খ) মেঘনাদ
       

(গ)
বীরবাহু        (ঘ) কুম্ভকর্ণ ।





১০. ‘সমরে নাশি তোমার কল্যাণে / রাঘবে’ । —
‘তোমার’ বলতে বোঝানো হয়েছে — 

(ক) রাবণকে        (খ)
প্রমীলাকে
       

(গ)
ইন্দ্রজিৎকে       (ঘ) ইন্দিরাকে ।





১১. উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি রিপু’ 
— ‘অসুরারি রিপু’ হল  —

(ক) রামচন্দ্র
      (খ) বীরবাহু       

(গ) ইন্দ্রজিৎ      
(ঘ) রাবণ ।

১২.
‘প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে’ — ইন্দ্রজিতের ধাত্রী কে ? উঃ প্রভাষা





১৩.
অম্বুরাশি-সূতা কার মৃত্যু সংবাদ বহন করে নিয়ে এসেছিলেন ? উঃ বীরবাহুর ।





১৪. ‘মহাশোকী
রাক্ষসাধিপতি’ কাকে বলা হয়েছে ? উঃ লঙ্কার অধিপতি রক্ষরাজ রাবণকে ।


১৫.
‘জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু’ — ‘মহাবাহু’ কে ? উঃ ইন্দ্রজিৎ ।


১৬.
.হৈমপাখা বিস্তার করে কে উড়েছিল?– মৈনাক


১৭.
‘তব শরে মরিয়া বাঁচিল ‘ — কার শর প্রয়োগে কে মরে বেঁচে উঠেছে ?  

উঃ
রঘুবর তথা রামচন্দ্র ।





১৮.বীরেন্দ্রকেশরী
বলতে কার কথা বলা হয়েছে?– ইন্দ্রজিৎ


১৯.বিধুমুখী
বলে মেঘনাদ কাকে সম্বোধন করেছেন–প্রমীলা


২০.মহাশোকী
বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? –রাবণ






 প্রলোয়োল্লাস
[কবিতা]
   –কাজী নজরুল ইসলাম।

 মূলগ্রন্থ : অগ্নিবীণা

১.’প্রলোয়োল্লাস’
কবিতাটি অগ্নিবীণা কাব্যের কত সংখ্যক কবিতা? 
 –প্রথম


.  ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর !’ —কবিতায়
বাক্যটি কত বার ব্যবহৃত হয়েছে ?


(ক) ১৫
বার        (খ) ১৭
বার       

(গ) ১৯ বার      
(ঘ) ২০ বার ।


৩. বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে’ — কে
আসছে ?

(ক) ভয়ংকর       
(খ) শংকর        

(গ)
দ্বিগম্বর       (ঘ) শুভংকর ।


৪. জীবনহারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন ।’— কে আসে
?

(ক) মহাকাল সারথি     

(খ)চিরসুন্দর        

(গ) নবীন       

(ঘ) প্রলয় ।


৫. ‘সর্বনাশী জ্বালামুখী’ কাকে বলা হয়েছে ?—

(ক)
সূর্যকে       (খ)
নক্ষত্রকে       

(গ)
চন্দ্রকে        (ঘ) ধূমকেতুকে
 


৬. ওই নূতনের কেতন ওড়ে কালবোশেখির ঝড় ।’ —
‘কেতন’ শব্দটির অর্থ কী ?

(ক)
শিখা       (খ) পতাকা
       

(গ)
ঝড়        (ঘ) জয়টিকা ।


৭.দিগম্বরের
জটায় কে হাসে—শিশু চাঁদের কর


৮.কাল
ভয়ংকরের বেশে আসে — সুন্দর





৯.জীবনহারা
অ-সুন্দরে করতে ছেদন’ -কে আসছে— নবীন।


১০.ভেঙে
আবার গড়তে জানে সে — চিরসুন্দর


 পথের
দাবী [রচনাংশ] — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

মূলগ্রন্থ : পথের দাবী।

১.কতজন
বাঙালি মোট ঘাট নিয়ে বসেছিল– ছয়জন

২.গিরীশ
মহাপাত্রের বয়স —-৩০-৩২ বছর

৩.’বাবুজি
এসব কথা বলার দুঃখ আছে’-বক্তা—রামদাস

৪. গিরীশ মহাপাত্রের পায়ে ছিল —

(ক) সাদা রঙের মোজা     

(খ) নীল রঙের ফুল
মোজা       

(গ) কালো রঙের ফুল মোজা  

(ঘ)সবুজ রঙের ফুল মোজা ।

৫. ‘এ শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা
দরকার’  — কোন শহরে ?

(ক) বর্মা       
(খ) কলকাতা       

(গ)
ঢাকা       (ঘ) কলম্বো ।

৬. সব্যসাচী মল্লিক পেশায় ছিলেন —

(ক) শিক্ষক       (খ)
ডাক্তার
       

(গ)
পুলিশ       (ঘ) কেরানি ।

৭. “বুড়োমানুষের কথাটা শুনো”—
কার বক্তব্য ?

(ক) নিমাইবাবু       

(খ) গিরীশ
মহাপাত্র       

(গ)
জগদীশবাবু        

(ঘ) অপূর্ব

৮. গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে কোন
জিনিসটি বের হয়নি ?

(ক) বিড়ি       (খ)
সিগারেট
      

(গ)
দেশলাই       (ঘ) গাঁজার কলিকা ।

৯. ‘সে যে বর্মায় এসেছে, এ খবর সত্য
।’ — কার বর্মায় আসার খবর সত্য ?

(ক)
অপূর্বর        (খ)
নিমাইবাবু      

(গ) গিরীশ
মহাপাত্রের       

(ঘ) সব্যসাচীর 

১০. গিরীশ মহাপাত্রের সাথে অপূর্বর পুনরায়
কোথায় দেখা হয়েছিল ?

(ক) পুলিশ-স্টেশনে  

(খ) জাহাজ ঘাটায়  

(গ) রেল স্টেশনে   (ঘ)
বিমান বন্দরে ।

১১.  ” দয়ার সাগর ! পরকে সেজে দি,
নিজে খাইনে ।”— বক্তা হলেন
–          

(ক) জগদীশবাবু 
   

(খ)
নিমাইবাবু       

(গ)
অপূর্ব        (ঘ) গিরীশ মহাপাত্র

১২.গিরিশ
মহাপাত্রের রুমালে কার ছবি আঁকা ছিল?– বাঘের

১৩.তাছাড়া
এতবড়ো বন্ধু’-বন্ধু হলো—  ক্রিশ্চান মেয়েটি

১৪.কথায়
বলে পরধর্ম ভয়াবয়-কথাটি বলেছিলেন— গিরীশ
 মহাপাত্র

১৫.গিরিশ মহাপাত্র নিজেকে কোন সম্প্রদায়ের
সন্তান বলেছেন?— ব্রাহ্মণ

১৬.পলিটিক্যাল
সাসপেক্টের নাম কি ? — সব্যসাচী মল্লিক

১৭.গিরিশ
মহাপাত্রের কাছে মাপ পরিমাপক ফুটরুলটি ছিল — কাঠের


১৮.পথের
দাবী রচনায় চুরি হয়েছিল কার ঘরে?— অপূর্বের

১৯.গিরিশ
মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে পাওয়া গেছিল– একটি টাকা ও গণ্ডা-ছয়েক পয়সা

 

সিন্ধুতীরে – – সৈয়দ আলাওল  , মূলগ্রন্থ :
পদ্মাবতী  (পদ্মা-সমুদ্র খণ্ড)
 

১. সৈয়দ আলাওল কোন রাজসভার কবি ছিলেন? — –
আরাকান রাজসভার

২. কার পৃষ্ঠপোষকতায় সৈয়দ আলাওল পদ্মাবতী কাব্য
রচনা করেন?  উঃ – মাগন ঠাকুরের

৩. পদ্মাবতী কোথাকার রাজকন্যা? — সিংহল

৪. মাঞ্জস কথার অর্থ– ভেলা

৫. চারদন্ড মানে কতটা সময়– এক দণ্ড=24
মিনিট×4=96 মিনিট

৬. সমুদ্র নৃপতি সুতা বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
— পদ্মা

৭. বেথানিত শব্দের অর্থ কি?   উঃ –
অসংবৃত

৮. সিন্ধুতীরে কবিতায় পঞ্চকন্যা হলো—পদ্মাবতী
ও চার সখী

৯. পদ্মা কার কাছে কৃপা প্রার্থনা করেছেন? —
নিরঞ্জন

১০. কবির আত্মপরিচয় জ্ঞাপক উক্তিকে বলা
হয়–ভণিতা

১১. সিন্ধুতীরে পদ্যাংশে গুণী বলা হয়েছে –মাগন
ঠাকুরকে

 

অদল বদল —পান্নালাল প্যাটেল [ গুজরাতি ভাষার
লেখক]  তরজমা- অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত


১. অদল বদল গল্পে কথিত প্রথম দিনটি হল- 
হোলির  দিন

২. গ্রামের একদল ছেলে ধুলো নিয়ে
খেলছিল-নিমগাছের তলায়

৩. ইসবের ও অমৃতের বাবা পেশায় ছিলেন—চাষি

৪. অমৃতের কটি ভাই ছিল?— তিন ভাই

৫. ইসাবের বাবা জাতিতে ছিলেন—–পাঠান

৬. অমৃতের মায়ের নাম ছিল–বাহালি

৭. অমৃতকে কুস্তি করার জন্য খোলা মাঠে নিয়ে
এসেছিল– কালিয়া

 

 বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান [প্রবন্ধ] –রাজশেখর
বসু  , মূলগ্রন্থ – বিচিন্তা


১. রাজশেখর বসুর ছদ্মনাম—-পরশুরাম 

২. সোন্দর্ভ কথার অর্থ — প্রবন্ধ

৩. কত সালে পরিভাষা সমিতি একযোগে কাজ
করেছিল?—-১৯৩৬

৪. অরণ্যে রোদন এর অর্থ নিষ্ফল খেদ – এটি কিসের
উদাহরণ? —-ব্যঞ্জনা

৫. Sensitized paper এর অর্থ কী
——সুগ্রাহী কাগজ

৬. ছেলেবেলায় লেখককে যার লেখা জ্যামিতি বই পড়তে
হয়েছিল — ব্রহ্মমোহন মল্লিক

৭. ‘হিমালয় যেন পৃথিবীর মানদন্ড’ – কালিদাসের
এই উক্তি – – কাব্যের উপযুক্ত,  ভূগোলের নয়।

 

নদীর বিদ্রোহ  [গল্প]—–মানিক
বন্দ্যোপাধ্যায়
মূলগ্রন্থ – সরীসৃপ

 

১. নদীর বিদ্রোহ গল্পের প্রধান চরিত্রের নাম –
– – নদেরচাঁদ

২. নদের চাঁদের বয়স ছিল —৩০ বছর।

৩. নদেরচাঁদের পেশা ছিল —স্টেশনমাস্টার

৪. নদের চাঁদ তার স্ত্রীকে কত পাতার চিঠি
লিখেছিল? — পাঁচ

৫. নদের চাঁদকে পিষে মেরেছিলো–৭ নং ডাউন
প্যাসেঞ্জার ট্রেন।

৬. নদের চাঁদ কতদিন ধরে নদীটিকে চেনে?—-৪ বছর

 

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান [ কবিতা]—–জয়
গোস্বামী , মূলগ্রন্থ-পাতার পোশাক

 

১. অস্ত্রকে কোথায় রাখার কথা বলা হয়েছে?
—পায়ে

২. কবি গায়ে কী পরেছেন?—গানের বর্ম

৩. ঋষি বালকের মাথায় কী গোঁজা?  —ময়ূর
পালক

৪. কবি কোথায় রক্ত মোছার কথা বলেন? —গানের
গায়ে
 

সংক্ষিপ্ত
উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন (
 
SAQ)

জ্ঞানচক্ষু
—আশাপূর্ণা দেবী

১) কোন
কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গিয়েছিল?


২)
“মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের” – কেন এমন উক্তি করা হয়েছে?


৩)
“তপনের হাত আছে” – এমন বলা হয়েছে কেন?


৪)
“বাবা তোর পেটে পেটে এতো?” – তপন সম্পর্কে এমন মন্তব্য করা হয়েছে কেন?


৫)
“গভীর ভাবে সংকল্প করে তপন” – কী সংকল্প করে তপন?


৬)
“পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে?” – কোন ঘটনাকে অলৌকিক ঘটনা বলা হয়েছে?


৭)
“রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই ।”-একথা বলার কারণ কী ?


৮ )
“গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল তপনের।”-কেন ?


৯)
“এই কথাটাই তপন ভাবছে রাতদিন।”-কোন কথা ?


১০)
“সারাবাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়।”-কেন ?



বিস্তারিত
জানতে এখানে ক্লিক করুন
           

 
       
বহুরূপী
:

১)
“সেটাই তো হরিদার জীবনের পেশা” – হরিদার জীবনের পেশা কী ছিল?


২) “সে
ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” – কোন জিনিসকে দুর্লভ বলা হয়েছে?


৩)
বাইজির ছদ্মবেশে হরিদা কত রোজগার করেছিলেন?


৪)
জগদীশবাবু বিরাগীর পায়ের কাছে টাকার থলি রেখে কী প্রত্যাখ্যান করেছিলেন?


৫)
“তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়” – কীসে, কোন ঢং নষ্ট হবে?


৬)
‘অদৃষ্ট’ হরিদার কোন ভুল ক্ষমা করবে না?


৭) ‘এ
তো বেশ মজার ব্যাপার।”-মজার ব্যাপারটা কী ?


৮)
“আপনার কাছে এটা আমার প্রাণের অনুরোধ।”-প্রাণের অনুরোধটি কী ?


৯)
“ওসব হলো সুন্দর সুন্দর এক একটি বঞ্চনা।”-ওসব কী ?


১০)
“সেটা পূর্বজন্মের কথা।”-পূর্বজন্মের কথাটি কী ?


১১ )
বিরাগীর মতে পরম সুখ কী ?


১২)”হরিদার
একথার সঙ্গে তর্ক চলে না।”-কোন কথার ?


১৩)
“এবার মারি তো হাতি লুঠি তো ভাণ্ডার।”-একথা বলার কারণ কী ?


১৪ )
” গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা ।”-কোন গল্প শুনে ?


১৫)
“নইলে আমি শান্তি পাব না।”- বক্তা একথা কেন বলেছেন ?

                পথের দাবী :

১)
উত্তর ব্রহ্মে বর্মা অয়েল কোম্পানির মিস্ত্রিরা রেংগুনে চলে আসে কেন?


২)
“সংসারের মিয়াদ বোধ করি বেশি দিন নাই” – কী দেখে এমন উক্তি করা হয়েছে?


৩)
গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক ও পকেট থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল?


৪)
“বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো” – কোন কথা শুনতে বলা হয়েছে?


৫)
রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে সনির্বন্ধ অনুরোধ করে কী বলেছিলেন?


৬)
“সমস্তই যাইতে পারিত” – অপূর্বর সব কিছু যায়নি কেন?


৭)
“এমনই তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে” – কোন ঘটনার কথা বলা হয়েছে?


৮ )
“তাঁর কালচারের  কথাটা একবার ভেবে দেখুন।”- কে , কার সম্পর্কে একথা
বলেছেন ?


৯)
” মিথ্যাবাদী কোথাকার।”-কে ,কাকে বলেছে ?


১০)
“সে যে বর্মায় এসেছে এ খবর সত্য।”-সে কে ? কে, কাকে একথা বলেছে ?


১১)
” অপূর্ব রাজি হইয়াছিল।”-অপূর্ব কীসে রাজি হয়েছিল?


১২)
“তাছাড়া আমার বড়ো লজ্জা এই যে -” -বক্তার বড়ো লজ্জা কোনটি ?


১৩)
” এই সুখবরে তারা খুশি হয়ে গেল।”-কোন সুখবরে ?


১৪)
” কিন্তু তোমার বাপু একটা ভুল হয়েছে।”- কার, কী ভুল হয়েছে? 


১৫)
“ও নিয়ম রেলওয়ে কর্মচারীর জন্য।”-কোন নিয়ম?

বিস্তারিত
জানতে এখানে ক্লিক করুন

অদল বদল :

১) “সব দিক
থেকেই এক রকম’’ – কোন বিষয়ে এক রকম?

২) “মা ওকে
অনেক বুঝিয়েছিল” – কী বলে বুঝিয়ে ছিল?

৩) “পাঠানের
গল্প শোনার জন্য ঘিরে দাঁড়ালো” – কোন গল্প শোনার জন্য?

৪) “উনি ঘোষণা
করলেন” – কে কী ঘোষণা করেছিলেন?

৫)”এই
আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠল।”- কোন আওয়াজে ?

৬) ” অমৃত
ফতোয়া জারি করে দিল।”- কী ফতোয়া জারি করেছিল?

৭) ”
ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল।”-কেন? 

৮) ” হঠাৎ
অমৃতের মাথায় একটি বুদ্ধি খেলে গেল । ” – কোন বুদ্ধি ?

৯)
“কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য তো আমার মা আছে । ” – কে কোন প্রসঙ্গে
বলেছে ?

১0) ” ভয়ে
অমৃতের বুক ঢিপঢিপ করছিল।”-কেন ?

১১) ”
অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে । ” কোন জবাব ? 

১২) ”
ছেলেরা খুব খুশি হল।”-কেন ?

১৩) ” কী
খাঁটি কথা ।”-খাঁটি কথাটি কী? 

১৪) ” এতে
দুজনেরই ভয় কেটে গেল। “- কোন ভয় ?

 

নদীর বিদ্রোহ :

 

১) “আমি চললাম
হে” – নদেরচাঁদ কখন এ কথা বলেছিল?

২) “নদেরচাঁদ
স্তম্ভিত হইয়া গেল” – কেন সে স্তম্ভিত হয়েছিল?

৩) নদেরচাঁদের
কী দেখে আমোদ হয়েছিল?

৪) কোন শব্দ
শুনে নদেরচাঁদের শরীর অবশ ও অবসন্ন হয়েছিল?

৫) ‘মানুষ কি
তাকে রেহাই দিবে?’ – কেন এই উক্তি?

৬) ”
ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল।”- কে, কী জন্য ? 

৭) নদেরচাঁদের
মৃত্যু হয় কীভাবে?

৮) ”
নদীকে এইভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ৎ নদেরচাঁদ দিতে পারে । ” – কী কৈফিয়ৎ
দিয়েছিল? 

৯) ”
লোভটা সে সামলাইতে পারিল না।”- কোন লোভ ?

১0) ” সে
প্রায় কাঁদিয়া ফেলিয়াছিল।”-কে, কেন, কীভাবে কেঁদেছিল ?

১১) “বড়ো
ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের । ” – কেন

 
                  
 কবিতা :

 
     অসুখী একজন :


১) কবি
কাকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে চলে গিয়েছিলেন?


২)
‘বৃষ্টিতে ধুইয়ে দিল আমার পায়ের দাগ’ – এর দ্বারা কবি কী বুঝিয়েছেন?


৩)
‘তার পর যুদ্ধ এল’ – যুদ্ধ কেমন ভাবে এসেছিল?


৪) ‘সব
চূর্ণ হয়ে গেল’ – কী কী চূর্ণ হয়েছিল?


৫)
‘যেখানে ছিল শহর’ – সেখানে কী হয়েছিল?


৬)
‘তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল না’ – কারা স্বপ্ন দেখতে পারল না?


৭)
” সে জানত না …” – কে, কী জানত না ?


৮)
” সেই মেয়েটির মৃত্যু হল না।”- কেন ?

                  🌍আফ্রিকা :

১)
স্রষ্টা নিজের প্রতি অসন্তোষে কী করেছিল?


২)
‘শঙ্কাকে চাচ্ছিলে হার মানাতে’ – কেমন করে?


৩) ‘এল
ওরা লোহার হাত কড়ি নিয়ে,’ – লোহার হাতকড়ি দিয়ে কী করেছিল?


৪)
‘নগ্ন করল আপন নির্লজ্জ অমানুষতা’ – কীভাবে?


৫)
‘সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’ – সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণীটি কী?


৬)
“ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে।”-কে,কাকে, কোথা থেকে ?


৭)
“কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল।”- কী বেজে উঠেছিল ?


৮)
“সমুদ্র পাড়ে সেই মুহূর্তে”- কী ঘটনা ঘটেছিল?


৯)
“পশুরা বেরিয়ে এল”- কোথা থেকে?

 
১০)
“চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে ।” – ইতিহাস অপমানিত কেন?

   

  আয় আরও বেঁধে বেঁধে থাকি :

১)
আমাদের ডানে বাঁয়ে কী রয়েছে?


২)
‘আমাদের পথ নেই’ – কেন?


৩) ‘আমাদের ইতিহাস নেই’ – কেন?


৪)
‘পৃথিবী হয়ত গেছে মরে’ – কেন?

                     অভিষেক :

১) ‘এক
অদ্ভুত বারতা, জননী/ কোথায় পাইলে তুমি,’ – কোন বার্তাকে অদ্ভুত বলা হয়েছে?


২) ‘হা
ধিক মোরে’ – কে কেন নিজেকে ধিক্কার জানিয়েছেন?


৩)
‘বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী’ – কেন এই অনুনয়?


৪) কোন
ইষ্টদেবকে ইন্দ্রজিৎ পূজা করেছিলেন?


৫)
‘অভিষেক করিলা কুমারে,’ – কুমার কী দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়েছিল?


৬)
“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া।”- বিস্ময়ের কারণ কী ?


৭)
“ঘুচাব ও অপবাদ বধি রিপুকুলে ।” – কোন অপবাদ ?


৮)
” হায় বিধি বাম মম প্রতি । ” – কেন এই উক্তি? 


৯)
“বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী।”- বিদায় চাওয়ার কারণ কী ?


১০)
“এ মায়া পিতঃ বুঝিতে না পারি।”- কোন মায়া ?


১১)
“সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”- কে, কেন সসৈন্যে সেজেছেন ?






                
প্রলয়োল্লাস :

১)
‘আসছে ভয়ংকর!’ – ভয়ংকর কীভাবে আসছে?


২)
‘স্তব্ধ চরাচর!’ – কী কারণে চরাচর স্তব্ধ হয়েছিল?


৩)
‘দিগম্বরের জটায়’ কী হাসে?


৪)
‘——- সে চির সুন্দর’ – কেন তাকে চির সুন্দর বলা হয়েছে?


৫)
‘আসছে নবীন’ – কী করতে আসছে?


৬)
“তোরা সব জয়ধ্বনি কর । ” – কবি কাদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন? 


৭)
“বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।”- বধূদের প্রদীপ তুলে ধরতে বলা হয়েছে কেন?


৮)
“জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে ।”- কেন ?

 

সিন্ধুতীরে :

 

১) ‘অতি মনোহর দেশ’ – কোন দেশকে কেন মনোহর বলা
হয়েছে?

২) ‘অচৈতন্য পড়িছে ভূমিতে।’ – কে কেন অচৈতন্য
হয়ে পড়েছিল?

৩) ‘পঞ্চকন্যা পাইলা চেতনা।‘ – কীভাবে চেতনা
ফিরে পায়?

৪) ‘বিধি মোর না কর নৈরাশ’ – বিধির কাছে এমন
প্রার্থনা কেন?

৫) ” বিস্মৃত হইল বালা।”- বিস্ময়ের
কারণ কী ?

৬) ” তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ । ” –
কোথায় ?

৭) ” সখী সবে আজ্ঞা দিল।”- কী আজ্ঞা
দেওয়া হয়েছিল?

 

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান :

 

১) ‘গানের বর্ম আজ পরেছি গায়ে’ – কেন?

২) ‘মাথায় কত শকুন বা ছিল’ – এর দ্বারা কবি কী
বুঝিয়েছেন?

৩) কবি কোথায় অস্ত্র রাখতে বলেছেন?

৪) ‘তোমায় নিয়ে বেড়াবে গান’ – কোথায় কোথায়
বেড়াবে?

বিস্তারিত
জানতে এখানে ক্লিক করুন

প্রবন্ধ:
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম :

১)
‘বাঙলায় একটা কথা চালু ছিল’ – কথাটি কী?


২)
‘পুকুরে তা ফেলে দিয়ে আসতাম’ – কী কেন পুকুরে ফেলে দিয়ে আসতে হত?


৩)
‘তাই নিয়ে আমাদের প্রথম লেখালেখি’ – কী নিয়ে লেখালেখি?


৪)
লর্ড কার্জন বাঙালি সাংবাদিকদের ইংরাজি বলার বিষয়ে কী বলতেন?


৫)
আদিতে ফাউন্টেন পেনের কী নাম ছিল?


৬)
‘সমানি সম শীর্ষাণি সনানি বিরলানি চ’ – অর্থ লেখ।


৭)
অষ্টাদশ শতকে চার খণ্ড রামায়ণ কপি করে এক জন লেখক কী কী পেতেন?


৮)
টাইপ রাইটারে লিখেছেন এমন দু’ জন লেখকের নাম উল্লেখ কর।


৯)
নিবের কলম কীভাবে ঘাতকের ভূমিকা নিয়েছিল?


১০)
 “কিন্তু সে সব ফাঁকি মাত্র।”-
কীসের কথা বলা হয়েছে ?


১১)
“এক সাহেব লিখে গেছেন”- কী লিখে গেছেন ?


১২)
“মুঘল দরবারে একদিন তাদের কত না খাতির”- কাদের কথা বলা হয়েছে ?


১৩)
“বাস , ভ্যাবাচাকা খেয়ে গেলাম।” – ভ্যাবাচাকা খাওয়ার কারণ কী ?


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান :

 

১) “ এতে রচনা উৎকট হয় ।”- কীসে ?

২) ‘তাঁদের চেষ্টা অধিকতর সফল হয়েছে’ – কাদের
চেষ্টা সফল হয়েছে?

৩) ” এই কথাটি সকল লেখকেরই মনে রাখা উচিত
। ” – কোন কথা ?

৪) লেখক কী কাজ করাকে ‘মাছিমারা নকল’ বলেছেন?

৫) ‘এই ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়’ – কোন ধারণার
কথা বলা হয়েছে?

৬) ‘এই রকম ভুল লেখা সাধারণ পাঠকের পক্ষে
অনিষ্টকর’। – কী রকম লেখার কথা বলা হয়েছে?

৭) ‘কালিদাসের এই উক্তি কাব্যের উপযুক্ত’ –
উক্তিটি কী ছিল?

৮) “এই দোষ থেকে মুক্ত না হলে বাংলা
বৈজ্ঞানিক সাহিত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না।”- কোন দোষ থেকে মুক্ত না হলে ?

৯) ” বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে যত কম থাকে ততই
ভালো।”-কীসের কথা বলা হয়েছে ?

১০) পরিভাষার উদ্দেশ্য কী ?

১১) ” আমাদের আলঙ্কারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ
কথা বলেছেন । ” – কী কী ?




             
  
ব্যাকরণ 



কারক ও
অকারক সম্পর্ক 



সমাস

কারক ও
অকারক সম্পর্ক :


১) উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও :

অনুসর্গ
, নির্দেশক, নিরপেক্ষ কর্তা,  প্রযোজক কর্তা, প্রযোজ্য কর্তা, ব্যতিহার
কর্তা,  সহযোগী কর্তা,  সমধাতুজ কর্তা,  সমধাতুজ কর্ম, 
সমধাতুজ করণ।


২) পার্থক্য দেখাও :

বিভক্তি
ও অনুসর্গ,   মুখ্যকর্ম ও গৌণকর্ম,   সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ


৩) উদাহরণ দাও : 

করণে
বীপ্সা,    অধিকরণে বীপ্সা,    সম্বোধন পদ।


৪) অকারক কাকে বলে ? সম্বোধন পদকে অকারক বলার কারণ কী ?


৫) নিম্নরেখ পদটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো  :


               

 
                 
সমাস :

১) উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও :
নিত্য
সমাস,   বাক্যাশ্রয়ী সমাস,   অলোপ দ্বন্দ্ব,   
 উপপদ তৎপুরুষ,    রূপক কর্মধারয়,   মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়,   সমানাধিকরণ বহুব্রীহি,   ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।


)
পার্থক্য দেখাও :

উপমান
ও উপমিত কর্মধারয় সমাস ,   দ্বিগু সমাস ও সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি, 
 সন্ধি ও সমাস।


৩) উদাহরণ দাও :

অলোপ
বহুব্রীহি,   অলোপ তৎপুরুষ,   সহার্থক বহুব্রীহি, 
 নঞ তৎপুরুষ।


৪) ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো :

 পাঠ্যাংশের
গুলো প্র্যাকটিস করবে।

বাক্য : 

গঠনগত দিক দিয়ে বাক্য কয় প্রকার ও কী কী ?

অর্থগত দিক দিয়ে বাক্য কয় প্রকার ও কী কী ?

বাক্য নির্মাণের শর্তগুলি উল্লেখ করো।

যোগ্যতা , আকাঙ্ক্ষা,  আসত্তি বলতে কী
বোঝায় ?

উদাহরণ দাও : মিশ্র বাক্য, 
 শর্তসাপেক্ষ বাক্য ,  অনুজ্ঞাসূচক বাক্য,  সন্দেহসূচক বাক্য ,
প্রার্থনাসূচক বাক্য, যোগ্যতাহীন বাক্য , আকাঙ্ক্ষাহীন বাক্য , আসত্তিহীন
বাক্য,  ক্রিয়া বিশেষণখণ্ড।

বাক্য পরিবর্তন করো : (পাঠ্যাংশের গুলো) 


বাচ্য :

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও :

কর্তৃবাচ্য , কর্মবাচ্য , ভাববাচ্য , ঘটক
কর্তৃবাচ্য , ঘটিত কর্তৃবাচ্য।

বাচ্য পরিবর্তন করো :

প্রতিটি ধরনের বাচ্য কী? তাদের বৈশিষ্ট্য,
শ্রেণি বিভাগ, ব্যবহার বিষয়ে বিশদে পড়তে হবে।

পাঠ সম্পূর্ণ করার পর এবিটিএ বা অন্য যে কোনো
টেস্ট পেপারের ব্যাকরণ ভালো করে অভ্যাস করে যেতে হবে।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন


৩. প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর দাও :

৩.১ গল্প :
             
  পথের দাবী :


১) 
“তার লাঞ্ছনা এই কালো চামড়ার নিচে কম জ্বলে না। “-বক্তা কে? তার এরূপ
উক্তির কারণ কী? 

২) 
“এই জানোয়ারটাকে ওয়াচ করবার দরকার নেই বড়বাবু। ” –বক্তা কে? তার এমন
উক্তির কারণ কী? 

৩) 
” তোমার মত পাশ করা অ্যাকাউন্ট্যান্টের পক্ষেও বিস্ময়কর “–কে কাকে
বলেছেন ?এমন কথা বলার কারণ কী? 

৪) “আমি
ভীরু  কিন্তু তাই বলে অবিচারের দণ্ডভোগ করার অপমান আমাকে কম বাজেনা ।
“–বক্তা কাকে একথা বলেছিলেন ? কোন অবিচারের দণ্ডভোগ তাকে ব্যথিত করেছিল? 

৫)
“কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি  । “–
এখানে কার কথা বলা হয়েছে?  সেই চোখের বর্ণনা দাও। 

৬)
” এসব কথা বলায় দুঃখ আছে “–বক্তা কে ?এসব কথা বলায় দুঃখ আছে কেন?