ধ্বনিতত্ত্ব
বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা
তৃতীয় সেমেস্টার

১. ভাষার অর্থহীন এবং ক্ষুদ্রতম একক হল
(ক) ধ্বনি ✔
(খ) বাগধ্বনি
(গ) বিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) অবিভাজ্যধ্বনি
২. কেন্দ্রীয় স্বরধ্বনি হলো
ক) অ
খ) আ ✔
গ) অ্যা
ঘ) ই
৩. ‘খ্‘ ও ‘থ্‘ ধ্বনি হল
ক) অল্পপ্রাণ অঘোষ
খ) অল্পপ্রাণ ঘোষ
গ) মহাপ্রাণ অঘোষ ✔
ঘ) মহাপ্রাণ ঘোষ
৪. বাংলায় মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা কয়টি ?
ক) ৫টি
খ) ৭টি ✔
গ) ৯টি
ঘ) ১১টি
৫. ‘ল্’ ধ্বনিটি হল
ক) উষ্ম ধ্বনি
খ) তাড়িত ধ্বনি
গ) কম্পিত ধ্বনি
ঘ) পার্শ্বিক ধ্বনি
৬. ভাষা শরীরের সবচেয়ে নীচে রয়েছে কোন্ স্তর?
(ক) ধ্বনিস্তর ✔
(খ) রূপস্তর
(গ) পদ
(ঘ) অর্থস্তর
৭. নীচের কোন বিকল্পটি অশুদ্ধ
ক) ল্ হল পার্শ্বিক ধ্বনি
খ) র্ কম্পনজাত ধ্বনি
গ) ড়্ তাড়নজাত মহাপ্রাণ ধ্বনি
ঘ) তরল স্বর হল র্ , ল্
৮। নীচের মন্তব্যগুলির মধ্যে কোনটি সঠিক ?
ক) ই, এ – পশ্চাৎ স্বরধ্বনি
খ) উ, ও – কুঞ্চিত স্বরধ্বনি
গ) আ – সংবৃত স্বরধ্বনি
ঘ) অ – অর্ধসংবৃত স্বরধ্বনি
৯। ‘অ্যা‘ – স্বরধ্বনি –
ক) ধ্বনিমালাতে নেই, বর্ণমালাতে আছে
খ) ধ্বনিমালাতে আছে, বর্ণমালাতে নেই
গ) ধ্বনিমালাতে আছে বর্ণমালাতেও আছে
ঘ) ধ্বনিমালাতেও নেই বর্ণমালাতেও নেই
১০। অর্ধমাত্রার বর্ণ হলো
ক) ৬ টি
খ) ৮টি
গ) ১০টি
ঘ) ১২টি
বিস্তারিত জানার জন্য ক্লিক করুন 👉 ধ্বনিতত্ত্ব
১১। শ্, স্ , হ্ —এই ধ্বনি তিনটি হল
ক) কম্পিত ধ্বনি
খ) উষ্ম ধ্বনি
গ) পার্শ্বিক ধ্বনি
ঘ)অন্তঃস্থ ধ্বনি
১২। ‘প্‘ হল –
ক) কন্ঠ্য ধ্বনি
খ) দন্ত্য ধ্বনি
গ) ওষ্ঠ্য ধ্বনি
ঘ) তালব্য ধ্বনি
১৩। নীচের কোন মন্তব্যটি সঠিক নয়
ক) বাগযন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়াসে যে ধ্বনি উচ্চারিত হয়, তাকে অক্ষর বলা হয়।
খ) স্পর্শবর্ণ ও উষ্মবর্ণের মধ্যে অবস্থিত বর্ণগুলি অন্তঃস্থ বর্ণ।
গ) বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণগুলি অল্পপ্রাণ অঘোষ।
ঘ) শ্, ষ্, স্ -কে শিস্-ধ্বনিও বলা হয়।
১৪। ‘র্’ ধ্বনিটি হল
ক) তাড়িত ধ্বনি
খ) কম্পিত ধ্বনি
গ) পার্শ্বিক ধ্বনি
ঘ) নাসিক্য ধ্বনি
১৫। ধ্বনিতত্ত্বে কী নিয়ে আলোচনা করা হয়?
(ক) বাগধ্বনি ✔
(খ) বর্ণ
(গ) লিখন শৈলী
(ঘ) সাহিত্যের ভাষা
১৬। শুদ্ধাশুদ্ধ বিচার করো
(ক) স্ – দন্ত্যব্যঞ্জন
(খ) ড়্-ওষ্ঠ্যব্যঞ্জন
(গ) হ্ – কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন
(ঘ) শ্ – কণ্ঠব্যঞ্জন
ক) শুদ্ধ , অশুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ
খ) অশুদ্ধ, শুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ
গ) শুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ, অশুদ্ধ
ঘ) সবগুলো শুদ্ধ
১৭। ঘৃষ্টধ্বনির উদাহরণ–
ক) ক্
খ) চ্
গ) ট্
ঘ) প্
১৮। ম্, ন্, ঙ্ – হলো
ক) অঘোষ ধ্বনি
খ) অল্পপ্রাণ ধ্বনি
গ) নাসিক্যধ্বনি
ঘ) উষ্মধ্বনি
১৯। নীচের কোন মন্তব্যটি সঠিক নয়–
ক) ভাষার অবিভাজ্য অঙ্গ হল বর্ণ।
খ) বাগযন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়াসে যে ধ্বনি উচ্চারিত হয়, তাকে অক্ষর বলা
গ) বর্গের তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ণগুলি অল্পপ্রাণ অঘোষ।
ঘ) উ,ও,অ — এগুলি বর্তুল স্বরধ্বনি
২০। তাড়িত অল্পপ্রাণ ধ্বনি কোনটি ?
ক) র্
খ) ড়্
গ) ঢ়্
ঘ) ল্
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন 👉 ধ্বনিতত্ত্ব
২১। তাড়িত মহাপ্রাণ ধ্বনি কোনটি ?
ক) র্
খ) ড়্
গ) ঢ়্
ঘ) ল্
২২। নীচের কোন মন্তব্যটি অশুদ্ধ
ক) ই,এ,অ্যা উচ্চারণ করার সময় ওষ্ঠ ও অধর প্রসারিত হয়।
খ) বাংলায় ঐ ,ঔ ছাড়াও ২৫ টি যৌগিক স্বরধ্বনি আছে।
গ) ই,উ উচ্চারণ করার সময় মুখবিবর কম খোলা থাকে।
ঘ) ই, এ, অ্যা উচ্চারণের সময় জিহ্বা পিছন দিকে অর্থাৎ গলার দিকে গুটিয়ে যায়।
২৩। ঃ (বিসর্গ ) হলো
ক) আশ্রয়স্থানভাগী বর্ণ
খ) অন্তঃস্থবর্ণ
গ) উষ্মবর্ণ
ঘ) নাসিক্যবর্ণ
২৪। অ, আ হলো
ক) কণ্ঠ্যবর্ণ
খ) তালব্যবর্ণ
গ) মূর্ধন্যবর্ণ
ঘ) দন্ত্যবর্ণ
২৫। বিভাজ্যধ্বনির মূল দুটি ভাগ হল
(ক) উচ্চধ্বনি ও নিম্নধ্বনি
(খ) সংবৃতধ্বনি ও বিবৃতধ্বনি
(গ) অল্পপ্রাণধ্বনি ও মহাপ্রাণধ্বনি
(ঘ) স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি ✔
২৬। ক,খ,গ,ঘ হলো
ক) জিহ্বামূলীয় বর্ণ
খ) কণ্ঠ্যবর্ণ
গ) ক ও খ উভয়ই
ঘ) তালব্যবর্ণ
২৬. বাংলা উচ্চারণে অর্ধস্বরের সংখ্যা হল
(ক) তিনটি
(খ) আটটি
(গ) চারটি
(ঘ) ছয়টি
২৭। ই স্বরধ্বনি হলো
ক) উচ্চ, সম্মুখ, প্রসৃত, সংবৃত
খ) উচ্চ, পশ্চাৎ, বর্তুল, সংবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
২৮। ও স্বরধ্বনি হলো
ক) উচ্চ, সম্মুখ, প্রসৃত, সংবৃত
খ) উচ্চ, পশ্চাৎ, বর্তুল, সংবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
২৯। এ স্বরধ্বনি হলো
ক) উচ্চ, সম্মুখ, প্রসৃত, সংবৃত
খ) উচ্চ, পশ্চাৎ, বর্তুল, সংবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, প্রসৃত, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
৩০। ‘জ্‘ হলো –
ক) কন্ঠ্য ধ্বনি
খ) দন্ত্য ধ্বনি
গ) ওষ্ঠ্য ধ্বনি
ঘ) তালব্য ধ্বনি
৩১। বিভাজ্যধ্বনির অপর নাম
(ক) যুক্তধ্বনি
(খ) পার্শ্বিকধ্বনি
(গ) খণ্ডধ্বনি ✔
(ঘ) তাড়িতধ্বনি
৩২। দৈর্ঘ্য, শ্বাসাঘাত, যতি ও সুরতরঙ্গ যে ধ্বনির অন্তর্গত, সেটি হল
(ক) বিভাজ্যধ্বনি
(খ) অবিভাজ্যধ্বনি ✔
(গ) স্বরধ্বনি
(ঘ) ব্যঞ্জনধ্বনি
৩৩। একটি সম্মুখ স্বরধ্বনির উদাহরণ হল
(ক) ই ✔
(খ) এ
(গ) উ
(ঘ) ও।
৩৪। অযোগবাহ বর্ণ হলো –
ক) ং , ঃ
খ) র , ল
গ) ৎ , ঁ
ঘ) য , য়
৩৫। উচ্চ স্বরধ্বনি হলো
ক) এ, ও
খ) অ, অ্যা
গ) আ
ঘ) ই, উ
৩৬। কোনটি পশ্চাৎ স্বরধ্বনি নয় ?
ক) উ
খ) এ
গ) অ
ঘ) ও
৩৭। কুঞ্চিত স্বর হলো
ক) আ
খ) ই
গ) উ
ঘ) এ
৩৮। ঐ, ঔ হলো
ক) হ্রস্বস্বর
খ) মৌলিক স্বর
গ) যৌগিক স্বর
ঘ) প্লুত স্বর
৩৯। অ,ই,উ,ঋ হলো
ক) হ্রস্বস্বর
খ) দীর্ঘস্বর
গ) যৌগিক স্বর
ঘ) প্লুতস্বর
৪০। বর্গের দ্বিতীয় বর্ণগুলি হলো
ক) ঘোষ অল্পপ্রাণ
খ) অঘোষ মহাপ্রাণ
গ) অল্পপ্রাণ অঘোষ
ঘ) মহাপ্রাণ ঘোষ
৪১। কণ্ঠৌষ্ঠ্য বর্ণ
ক) অ, আ
খ) ই, ঈ
গ) উ, ঊ
ঘ) ও, ঔ
৪২। নীচের মন্তব্যগুলির মধ্যে কোনটি মিথ্যা ?
ক) আ – সংবৃত ও উচ্চ স্বরধ্বনি
খ) ই – প্রসারিত ও সংবৃত স্বরধ্বনি
গ) এ – সম্মুখ ও প্রসারিত স্বরধ্বনি
ঘ) ও – কুঞ্চিত ও পশ্চাৎ স্বরধ্বনি
৪৩। নীচের মন্তব্যগুলির মধ্যে কোনটি/কোনগুলি অশুদ্ধ
১. ই – সম্মুখ ও প্রসারিত স্বরধ্বনি
২. অ – অর্ধবিবৃত ও নিম্নমধ্য স্বরধ্বনি
৩. উ – অর্ধসংবৃত ও সম্মুখ স্বরধ্বনি
৪. এ – পশ্চাৎ ও অর্ধবিবৃত স্বরধ্বনি
ক) ১ ও ২
খ) ৩ ও ৪
গ) শুধু ১
ঘ) শুধু ৪
৪৪। র, ল হলো
ক) উষ্মবর্ণ
খ) তরলস্বর
গ) নাসিক্যবর্ণ
ঘ) অঘোষবর্ণ
৪৫। য, র, ল, ব হলো
ক) উষ্মবর্ণ
খ) অন্তঃস্থবর্ণ
গ) নাসিক্যবর্ণ
ঘ) আশ্রয়স্থানভাগী বর্ণ
৪৬। একটি কণ্ঠ্যতালব্য স্বরধ্বনির উদাহরণ দাও
(ক) এ
(খ) উ
(গ) ও
(ঘ) আ
৪৭। নীচের কোন মন্তব্যটি অশুদ্ধ
ক) বর্গের তৃতীয় বর্ণগুলি অল্পপ্রাণ
খ) বর্গের চতুর্থ বর্ণগুলি মহাপ্রাণ
গ) বর্গের দ্বিতীয় বর্ণগুলি ঘোষবর্ণ
ঘ) বর্গের প্রথম বর্ণগুলি অঘোষবর্ণ
৪৮। ‘ও’ কী প্রকার স্বরধ্বনি?
(ক) তালব্য
(খ) কণ্ঠ্য
(গ) কণ্ঠৌষ্ঠ্য ✔
(ঘ) কণ্ঠ্যতালব্য
৪৯.প, ফ, ব, ভ, ম–ধ্বনিগুলি উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী কোন্ প্রকারের ধ্বনি?
(ক) দন্ত্যধ্বনি
(খ) ওষ্ঠ্যধ্বনি ✔
(গ) মূর্ধন্যধ্বনি
(ঘ) কণ্ঠ্যধ্বনি
৫০। সন্ধ্যক্ষর হলো
ক) এ
খ) ঔ
গ) ঊ
ঘ) ঈ
৫১। ‘উ’ স্বরধ্বনি হলো
ক) উচ্চ, সম্মুখ, প্রসৃত, সংবৃত
খ) উচ্চ, পশ্চাৎ, বর্তুল, সংবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
৫২। ‘অ্যা’ স্বরধ্বনি হলো
ক) নিম্নমধ্য,সম্মুখ,প্রসৃত,অর্ধবিবৃত
খ) উচ্চ, পশ্চাৎ, বর্তুল, সংবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
৫৩। ‘অ’ স্বরধ্বনি হলো
ক) নিম্নমধ্য,সম্মুখ,প্রসৃত,অর্ধবিবৃত
খ)নিম্নমধ্য,পশ্চাৎ,বর্তুল,অর্ধবিবৃত
গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
ঘ) উচ্চমধ্য, পশ্চাৎ, বর্তুল, অর্ধসংবৃত
৫৪। মুখের মান্য বাংলায় ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা
ক) ৩০ টি
খ) ৩৫ টি
গ) ৩৭ টি
ঘ) ৩৯ টি
৫৫। ধ্বনিতত্ত্ব – এর ইংরেজি
ক) Phonology
খ) Phonetics
গ) Syntax
ঘ) Semantics
৫৬. একটি দন্ত্যব্যঞ্জন হল–
(ক) দ্ ✔
(খ) জ্
(গ) শ্
(ঘ) ঢ্
৫৭. চ, ছ, জ, ঝ ব্যঞ্জনধ্বনিগুলিকে কোন প্রকার ব্যঞ্জন বলে?
(ক) দন্ত্যব্যঞ্জন
(খ) তালব্যব্যঞ্জন
(গ) কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন
(ঘ) ওষ্ঠ্যব্যঞ্জন
উত্তরঃ (খ) তালব্যব্যঞ্জন
৫৮। একটি কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হল–
(ক) ফ্
(খ) হ
(গ) ধ
(ঘ) ঘ।
উত্তরঃ (খ) হ
৫৯। ক্, চ্, ট্, ত্, প্–ধ্বনিগুলি হল–
(ক) তাড়িত অল্পপ্রাণ
(খ) ঘোষ মহাপ্রাণ
(গ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
(ঘ) তাড়িত মহাপ্রাণ।
উত্তরঃ (গ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
৬০। ফ, খ, ঠ, ছ, খ–ধ্বনিগুলি উচ্চারণের প্রকার অনুসারে কোন্ শ্রেণির?
(ক) ঘোষ অল্পপ্রাণধ্বনি
(খ) নাসিক্যধ্বনি
(গ) অঘোষ মহাপ্রাণধ্বনি
(ঘ) তাড়িত মহাপ্রাণধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) অঘোষ মহাপ্রাণধ্বনি
৬১। ধ্বনির কোন্ ক্ষুদ্রতম একক অর্থের পার্থক্য সৃষ্টি করে?
(ক) বর্ণ
(খ) ধ্বনিমূল
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) দল।
উত্তরঃ (খ) ধ্বনিমূল
৬২। ‘লংকা’-র ‘ল্’ এর উচ্চারণ–
(ক) মূর্ধন্যধ্বনি
(খ) দন্ত্যধ্বনি
(গ) দন্তমূলীয় ধ্বনি
(ঘ) তালব্যধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) দন্তমূলীয় ধ্বনি
৬৩। ‘আলতা’ শব্দটির ধ্বনিমূল ‘ল্’-এর সহধনি হল–
(ক) দন্ত্য-ল্
(খ) দন্তমূলীয়-ল্
(গ) মূর্ধন্য-ল্
(ঘ) উপরোক্ত তিনটিই
উত্তরঃ (ক) দন্ত্য-ল্
৬৪। প্রতিবেশ বিশেষে কোনো একটি ধ্বনির একাধিক উচ্চারণভেদ হলে তাকে কী বলে?
(ক) ধ্বনিমূল
(খ) সহধ্বনি
(গ) শব্দজোড়
(ঘ) বিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) সহধ্বনি
৬৫। নির্দিষ্ট প্রতিবেশে নির্দিষ্ট সহধ্বনিই উচ্চারিত হয়। সহধ্বনির এই অপরিবর্তনীয় প্রতিবেশে অবস্থানকে বলা হয়–
(ক) ন্যূনতম শব্দজোড়
(খ) পরিপূরক অবস্থান
(গ) ‘ক’ ও ‘খ’ উভয়ই সঠিক
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) পরিপূরক অবস্থান
৬৬। একটিমাত্র ধ্বনির পার্থক্যবিশিষ্ট একজোড়া শব্দকে বলা হয়–
(ক) সহধ্বনি
(খ) ধ্বনিমূল
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) ন্যূনতম শব্দজোড়।
উত্তরঃ (ঘ) ন্যূনতম শব্দজোড়
৬৭। ন্যূনতম শব্দজোড়ের শব্দ দুটি হওয়া চাই–
(ক) একই ভাষার
(খ) একাধিক ভাষার
(গ) দুটি ভাষার
(ঘ) মিশ্র ভাষার।
উত্তরঃ (ক) একই ভাষার
৬৮। উচ্চারণের সময় সামর্থ্য অনুযায়ী উচ্চারণের ভেদকে কী বলে?
(ক) মুক্ত বৈচিত্র্য
(খ) পরিপূরক ধ্বনি
(গ) ধ্বনিমূল
(ঘ) সহধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) মুক্ত বৈচিত্র্য
৬৯। স্বরধ্বনির সঙ্গে অর্ধস্বরের সমাবেশে কোন্ প্রকার ধ্বনি তৈরি হয়?
(ক) গুচ্ছধ্বনি
(খ) যুক্তধ্বনি
(গ) দ্বিস্বরধ্বনি
(ঘ) সুরতরঙ্গ।
উত্তরঃ (গ) দ্বিস্বরধ্বনি
৭০। পাশাপাশি উচ্চারিত দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশকে বলে–
(ক) দ্বিস্বরধ্বনি
(খ) যুক্তধ্বনি
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) অবিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) গুচ্ছধ্বনি
৭১। বাংলায় দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা–
(ক) ১০০টি
(খ) ১০০টির বেশি
(গ) ২০০টি
(ঘ) ২০০টির বেশি।
উত্তরঃ (ঘ) ২০০টির বেশি।
৭২। ‘অস্ত্র’, ‘যন্ত্র’ শব্দ দুটিতে ক–টি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে গুচ্ছধ্বনি তৈরি হচ্ছে?
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) তিনটি
৭৩। তিনটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা বাংলায় ক–টি?
(ক) ৮টি
(খ) ১৫টি
(গ) দুটি
(ঘ) চল্লিশটি।
উত্তরঃ (ক) ৮টি
৭৪। চারটি ব্যঞ্জনের সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা বাংলায়–
(ক) ৪টি
(খ) ৩টি
(গ) ৮টি
(ঘ) ১টি।
উত্তরঃ (ঘ) ১টি
৭৫। চারটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনিটি হল–
(ক) নিশ্বাস
(খ) অস্ত্র
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) শঙ্কা।
উত্তরঃ (গ) সংস্কৃত
৭৬। যে ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশগুলি শব্দের আদ্য অবস্থানে বা দলের আদিতে উচ্চারিত হয় তাদের কী বলে?
(ক) ধ্বনির সমাবেশ
(খ) গুচ্ছধ্বনি
(গ) যুক্তধ্বনি
(ঘ) বিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) যুক্তধ্বনি
৭৭। বাংলা শব্দে দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি যুক্তধ্বনির সংখ্যা ক–টি?
(ক) ২৮টি
(খ) ২৪টি
(গ) ২২টি
(ঘ) ৩৬টি।
উত্তরঃ (গ) ২২টি
৭৮। তিনটি ব্যঞ্জনের সমাবেশে তৈরি যুক্তধ্বনির সংখ্যা–
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ১০টি।
উত্তরঃ (খ) ২টি
৭৯। একাধিক দলযুক্ত শব্দের কোনো একটি দলকে অপেক্ষাকৃত বেশি জোর দিয়ে উচ্চারণ করাকে কী বলে?
(ক) যতি
(খ) ধ্বনির সমাবেশ
(গ) সুরতরঙ্গ
(ঘ) শ্বাসাঘাত।
উত্তরঃ (ঘ) শ্বাসাঘাত
৮০। শ্বাসাঘাত, দৈর্ঘ্য, যতি, সুরতরঙ্গ–এগুলি হল–
(ক) যুক্তধ্বনি
(খ) গুচ্ছধ্বনি
(গ) অবিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) সহধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) অবিভাজ্যধ্বনি