বাংলা সহায়ক

শিক্ষণ-শিখন উপকরণ | Teaching-Learning Materials


শিক্ষণ-শিখন উপকরণ 

Teaching-Learning Materials 

যেসব বস্তু সামগ্রীর সাহায্যে শিক্ষণ প্রক্রিয়াকে সহজ, আনন্দময় ও ফলপ্রসূ করে শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থাপন করা যায়, তাদেরকে বলা হয় শিক্ষণ-শিখন উপকরণ। শিক্ষণ-শিখন উপকরণকে আরও অন্যান্য নামে অভিহিত করা  যেমন শিক্ষণ সহায়ক সামগ্রী, শিক্ষামূলক প্রদীপন, শিক্ষণ শিখন সামগ্রী। শিখন সহায়ক সামগ্রী এবং শিক্ষণ উপকরণের মধ্যে আবার সামান্য পার্থক্য আছে। উপকরণ হলো যেগুলো শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের জন্য প্রয়োজনীয়। যেমন - পাঠ্যপুস্তক, বোর্ড, চক,  ঝাড়ন ইত্যাদি কিন্তু প্রদীপন(Aids) বলতে তাদেরকে বোঝায় যেসব  সামগ্রীর সাহায্য নিলে কোনো পাঠকে সহজভাবে শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে। যেমন- ছবি, মানচিত্র, চার্ট ইত্যাদি।

শিক্ষণ-শিখন উপকরণকে সংক্ষেপে বলা হয় TLM (Teaching Learning Material)


বিভিন্ন উপকরণ :

▶দৃশ্য উপকরণ : পাঠ্যপুস্তক, মানচিত্র, ছবি, চার্ট, মডেল, সময়-তালিকা, ফিল্ম প্রোজেক্টর ইত্যাদি।

শ্রাব্য উপকরণ : বেতার, গ্রামোফোন, টেপ রেকর্ডার ইত্যাদি। 

▶দৃশ্য-শ্রাব্য উপকরণ : সিনেমা, টেলিভিশন, ইউটিউব ইত্যাদি।


পাঠ্যপুস্তক :

কোনো বিশৃঙ্খলা অথবা বিষয়ের পাঠক্রম অনুযায়ী মুদ্রিত পুস্তককে বলা হয় পাঠ্যপুস্তক। 


▶পাঠ্যপুস্তকের উপযোগিতা :

বর্তমান সময়ে শিখন শিক্ষণে বিভিন্ন ধরনের প্রদীপন, প্রযুক্তি ব্যবহার হয় কিন্তু পাঠ্যপুস্তকের উপযোগিতা অনস্বীকার্য। পাঠ্যপুস্তকের উপযোগিতাগুলি নিম্নরূপ -

১. পাঠ্যপুস্তক দ্বারা জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ সঞ্চালিত হয়। 

২. পাঠ্যপুস্তকের তথ্যগুলি বিশ্বাসযোগ্য, কারণ লেখক এবং প্রকাশকের এক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা থাকে।

৩. পাঠ্যপুস্তককে, বিশেষত ভাষা ও সাহিত্যে দেশীয় ও বিদেশী সাহিত্যের ঐতিহ্য রক্ষিত হয়।

৪. পাঠ্যপুস্তক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়ের কাছেই অতুলনীয় শিখন সম্পদ হিসেবে পরিগণিত হয়। 


▶পাঠ্যপুস্তকের ব্যবহার :

পাঠ্যপুস্তক ব্যবহারের ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়কেই যেসব বিষয়ের প্রতি সচেতন থাকতে হয়, সেগুলি হল -

১. পাঠ্যপুস্তক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়ের কাছেই  অন্যতম প্রধান শিখন উৎস ও শিখন সম্পদ হলেও একমাত্র শিখন উৎস বা সম্পদ নয়।

২. পাঠ্যপুস্তককে নির্দেশনার সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করতে হবে।

৩. পাঠ্যপুস্তকের সঙ্গে শিখন শিক্ষণ কার্যে অন্যান্য সহায়ক উপকরণ ব্যবহার করতে হবে।


শিক্ষাদান কার্যকে সুসম্পন্ন করতে যে চারটি উপাদান অপরিহার্য সেগুলি হল- শিক্ষক, শিক্ষার্থী, পাঠক্রম, বিদ্যালয়।এই চারটি উপাদানের কোনো একটির অনুপস্থিতিতে শিক্ষা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে না। সুতরাং এ কথা বলাই বাহুল্য যে উপযুক্ত পাঠক্রম ছাড়া শিক্ষাদান কার্য কখনোই সুসম্পন্ন হতে পারে না। কারণ পাঠক্রম হল শিক্ষার লক্ষ্যে উপনীত হওয়ার প্রধান পথ। স্বভাবতই  মাতৃভাষা শিক্ষাদানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সার্থক করে তুলতে পাঠক্রম রচনায় সতর্ক দৃষ্টি দিতে হবে। পাঠক্রম রচনার কতগুলি মৌলিক নীতি আছে। ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রেও সেগুলিকে মেনে চলা বাঞ্ছনীয়। পাঠক্রম নির্ধারণে অবশ্যই শিক্ষার্থীদের রুচি ও সামর্থের কথা মনে রাখতে হবে। পাঠক্রম এমন হবে, যা শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা, কৌতূহল, পর্যবেক্ষণ শক্তি, অধ্যয়নস্পৃহা, অনুসন্ধিৎসা,  শিল্পচেতনা ও বিশ্লেষণ শক্তি প্রকৃতিকে শক্তিশালী করতে সক্ষম হবে। পাঠক্রম জানা থেকে অজানার দিকে (known to unknown) অগ্রসর হবে, সহজ থেকে কঠিন হবে। পাঠক্রমের সঙ্গে বাস্তব জীবনের সম্পূর্ণ মিল থাকবে। পাঠক্রম বৈজ্ঞানিক ও মনস্তাত্ত্বিক উপায়ে নির্ধারিত করা প্রয়োজন যাতে তা শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় ও গ্রহণযোগ্য হয়। পাঠক্রম রচনার সময় শিশু কেন্দ্রিক শিক্ষা ও শিক্ষাদানের সক্রিয়তা তত্ত্বের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব  আরোপ করা বাঞ্ছনীয়।

 এই আলোচনা থেকে বলা যায় শিক্ষাক্ষেত্রে পাঠক্রমের গুরুত্ব অপিরসীম। পাঠক্রমকে সার্থক ও কার্যকরী করতে প্রয়োজন উপযুক্ত পাঠ্যপুস্তকের। উপযুক্ত পাঠ্যপুস্তক ছাড়া কোনো পাঠক্রমই সফল হতে পারেনা। তাই যথার্থ পাঠ্যপুস্তক রচনা প্রয়োজন।প্রকৃতপক্ষে পাঠ্যপুস্তক হল পাঠক্রমের প্রায়োগিক ক্ষেত্র। পাঠক্রমে যা যা নির্ধারণ করা হয়, সেগুলি দিয়েই প্রস্তুত হয় পাঠ্যপুস্তক। অর্থাৎ সমগ্র পাঠক্রমে যত বিষয় নির্ধারিত হয়, ততগুলি বিষয়ের ওপরই এই পাঠ্যপুস্তক রচিত হয়। সুতরাং পাঠ্যক্রম রচনার সময় যেসব নীতি অনুসৃত হয় তার প্রতিফলন ঘটে পাঠ্যপুস্তকে। পাঠ্যপুস্তক রচনার সময়ও অবশ্যই শিশু কেন্দ্রিক শিক্ষা ও শিক্ষাদানের সক্রিয়তা তত্ত্বের উপর যথেষ্ট গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। পাঠ্যপুস্তক রচনার সময় শিশু মনস্তত্ত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। সর্বোপরি পাঠ্যপুস্তককে বৈজ্ঞানিক উপায়ে গঠন করে শিশুর আগ্রহ ও কৌতূহলকে চরিতার্থ করা প্রয়োজন। মাতৃভাষার পঠন-পাঠনের জন্য রচিত পাঠ্যপুস্তকগুলিতে ভাষা ও সাহিত্য শিক্ষাদানের লক্ষ্য ও আদর্শগুলি যাতে প্রতিফলিত হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। 

জাতীয় পাঠক্রমের রূপরেখা ২০০৫ অনুযায়ী শিক্ষা হল জ্ঞান নির্মাণের একটি প্রক্রিয়া। পাঠক্রম ও পাঠ্যপুস্তক এমন হবে যাতে শিক্ষা প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীরা প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। জ্ঞান নির্মাণের ক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীরা যাতে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে পাঠ্যপুস্তক নির্মাণের সময় সেদিকে নজর দিতে হবে। পাঠ্যপুস্তক যেন শিক্ষার্থীর মধ্যে একটা ধারণা বা বোধ তৈরি করতে সহায়তা করে সেদিকেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।


ICT (Information & Communication Technology )

 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি :

বর্তমান যুগ তথ্য বিস্ফোরণের যুগ। এই তথ্য শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রযুক্তির ব্যবহার অনস্বীকার্য। গত শতকের শেষ দশক থেকে প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলেও শ্রেণিকক্ষে ICT -এর বহুল ব্যবহার বর্তমান শতকের অবদান। শিক্ষককে শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে ICT. 

 ICT -এর শ্রেণিবিভাগ :

শ্রেণিকক্ষে ICT তিনভাবে ব্যবহার হতে পারে - গ্রহণ উৎস(Input Source), বিকাশ উৎস(Output Source) এবং অন্যান্য উৎস

গ্রহণ উৎস : দর্শনযোগ্য প্রযুক্তি ক্যামেরা,  পার্সোনাল কম্পিউটার,  প্রায়োগিক সফটওয়্যার।

বিকাশ উৎস : প্রোজেক্টার, স্মার্টবোর্ড,  টিভি প্রভৃতি।

অন্যান্য উৎস : ডিজিটাল ক্যামেরা,  ডিজিটাল রেকর্ডার, অন্যান্য প্রযুক্তি।


শ্রেণিকক্ষে ICT  ব্যবহারের  সুবিধা :

১. ICT -র মাধ্যমে প্রতিকৃতি, প্রতিচ্ছবি, প্রতিরূপ শিক্ষার্থীদের সামনে সহজেই উপস্থাপিত করা যায় এবং শিক্ষার্থীদের মনে রাখতে সুবিধা হয়। 

২. আই সি টির মাধ্যমে শিক্ষক জটিল বিষয়গুলি সহজে ব্যাখ্যা করতে পারেন যা শিক্ষার্থীর অনুধাবন সহায়ক হয়।

৩. আই সি টির ব্যবহারের দ্বারা শিক্ষক শিক্ষার্থীর আন্তঃসক্রিয়তা বৃদ্ধি পায় এবং শিক্ষণীয় বিষয়গুলি উপভোগ্য হয়ে ওঠে।

ICT  ব্যবহারের  অসুবিধা : 

শ্রেণিকক্ষে ICT ব্যবহারের উপযোগিতা যেমন আছে তেমন কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন -

১. উপযুক্ত প্রযুক্তির অভাব 

২. অর্থের যোগান 

৩. শিক্ষকের প্রশিক্ষণের অভাব


Multilingual Resource  



টি এল এম বা শিক্ষণ শিখন উপকরণের গুরুত্ব : 

১. শিক্ষার্থীর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কারণ বিমূর্ত ধারণার তুলনায় মূর্ত ধারণা মনে রাখা সহজ। 

২. শিক্ষকের পাঠ উপস্থাপনায় সহায়তা করে, শিক্ষণ-শিখন উপকরণের সাহায্যে কম সময়ে কম শব্দ ব্যয় করে শিক্ষক কোনো ধারণা বিশ্লেষণ করতে পারেন। 

৩. শিক্ষণ-শিখন উপকরণের ব্যবহার করে শিক্ষক অনেক সময় বাঁচাতে পারেন, কারণ শিক্ষককে তথ্য গুলি পুনরায় কৃষ্ণফলকে লিখতে হয় না।

৪. শিক্ষণ-শিখন উপকরণের ব্যবহারের ফলে পাঠদান আনন্দময় ও চিত্তাকর্ষক হয়।

৫. শিক্ষণ-শিখন উপকরণ শিক্ষার্থীর চিন্তাশক্তিকে জাগ্রত করে যুক্তি নির্ভরতা বৃদ্ধি করে।

৬. সংক্ষিপ্ত ও যথাযথভাবে পাঠ উপস্থাপনা করার সাহায্য করে।

৭.  শিক্ষণ-শিখন উপকরণগুলি পাঠ দ্রুততর করতে সহায়তা করে।

৮. শিক্ষার্থীদের  স্ব-শিখনে ও সমস্যা সমাধানের উপযোগী করে তোলে।

৯.  শিক্ষার্থীদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার পদ্ধতির মধ্য দিয়ে গবেষণামূলক কাজে সক্ষম করতে সহায়তা করে।

১০. প্রদীপন ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা কাজের মাধ্যমে এবং খেলার মাধ্যমে শেখার সুযোগ পায়।


প্রশ্নোত্তর :

১. আদি এবং অকৃত্রিম একটি শিক্ষা সহায়ক উপকরণ হল 

ক) ব্ল্যাকবোর্ড        খ) চার্ট

গ) পাঠ্যপুস্তক         ঘ) চক

সঠিক উত্তর : গ) পাঠ্যপুস্তক


২. পাঠ এককগুলো সংগঠিতভাবে পাওয়া যায় 

ক) পাঠ্যপুস্তকে              

খ) পাঠক্রমে

গ) বহুধা মাধ্যমে            

ঘ) বিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে

সঠিক উত্তর : ক) পাঠ্যপুস্তকে


৩. পাঠ্যপুস্তক রচিত হয় 

ক) নির্দিষ্ট পাঠক্রম অনুযায়ী 

খ) পর্ষদ বা বিদ্যালয়ের নির্দেশ অনুযায়ী

গ) শিক্ষার্থীর বয়স অনুযায়ী 

ঘ) শিক্ষা বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাব অনুযায়ী

সঠিক উত্তর : ক) নির্দিষ্ট পাঠক্রম অনুযায়ী


৪. শিক্ষণ-শিখন উপকরণ হিসেবে একজন শিক্ষক যাকে বেশি গুরুত্ব দেবেন, তা হল 

ক) পাঠ্যপুস্তককে 

খ) বহুধা মাধ্যমকে 

গ) পাঠ্যপুস্তক ও বহুধা মাধ্যম উভয়কেই

ঘ) শিক্ষকের নিজস্ব পাঠ পরিকল্পনাকে

সঠিক উত্তর : ঘ) শিক্ষকের নিজস্ব পাঠ পরিকল্পনাকে


৫. সার্থক পাঠদানের ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী

ক) শিক্ষক শিক্ষার্থীর আদান-প্রদানের মাধ্যম 

খ) কম্পিউটারের সাহায্যে শিক্ষাদান

গ) শিক্ষামূলক ভ্রমণের মাধ্যম 

ঘ) ঘন ঘন পরীক্ষার মাধ্যম

সঠিক উত্তর : ক) শিক্ষক শিক্ষার্থীর আদান-প্রদানের মাধ্যম 


৬. পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীকে  সাহায্য করে

ক) সঠিক পথে চালিত করতে

খ) পরীক্ষায় পাস করতে 

গ) জ্ঞান অর্জন করতে

ঘ) কোনো বিষয়কে ভালোভাবে বুঝতে

সঠিক উত্তর : ক) সঠিক পথে চালিত করতে


৭. নীচের কোন উপকরণটির গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি

ক) কম্পিউটার 

খ) পাঠ্যপুস্তক 

গ) প্রজেক্টর

ঘ) ব্ল্যাকবোর্ড 

সঠিক উত্তর :খ) পাঠ্যপুস্তক


৮. কোনটি বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য উপকরণ 

ক) ব্ল্যাকবোর্ড 

খ) প্রজেক্টর 

গ) চার্ট 

ঘ) কম্পিউটার 

সঠিক উত্তর : ঘ) কম্পিউটার


৯. বিশুদ্ধ উচ্চারণ শেখানোর জন্য কোন ধরনের উপকরণ প্রয়োজন

ক) ব্ল্যাকবোর্ড

খ) মডেল

গ) রেডিও 

ঘ) চার্ট

সঠিক উত্তর : গ) রেডিও


১০. শিক্ষা সহায়ক উপকরণ হিসেবে বহুধা মাধ্যমের অসুবিধা কোথায় ?

ক) পরিচালনার জন্য বিদ্যুৎশক্তি প্রয়োজন

খ) ব্যয় বেশি হয় 

গ) আনন্দদায়ক নয়

ঘ) বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য নির্ভরযোগ্য নয়

সঠিক উত্তর : ঘ) বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য নির্ভরযোগ্য নয়


১১. TLM এর পুরো নাম

উত্তর : Teaching Learning Material


১২. ICT এর পুরো নাম

উত্তর : Information & Communication Technology





একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ