বাংলা সহায়ক

বাগধারা | Idiom |বাংলা বাগধারা

 

বাগধারা (Idiom)


অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী (অল্পবিদ্যার গর্ব) 

অন্ধকারে ঢিল ছোড়া (না জেনে কিছু করা) 

অকাল কুষ্মাণ্ড (অপদার্থ) 

অকুল পাথার (মহা বিপদ) 

অন্ধের যষ্টি (একমাত্র অবলম্বন)

অথৈ জলে পড়া  (খুব বিপদে পড়া)

অরণ্যে রোদন (নিষ্ফল আবেদন) 

অক্কা পাওয়া (মারা যাওয়া)

অগস্ত্য যাত্রা (চিরদিনের জন্য প্রস্থান) 

অগাধ জলের মাছ (সুচতুর ব্যক্তি) 

অষ্টরম্ভা (ফাঁকি)

অকূল পাথার  (ভীষণ বিপদ)

অমৃতে অরুচি  (দামি জিনিসের প্রতি বিতৃষ্ণা)

অর্ধচন্দ্র দান (গলাধাক্কা) 

অমাবস্যার চাঁদ ( দুর্লভ দর্শন) 

অহি-নকুল সম্বন্ধ (ঘোর শত্রুতা)

অগ্নি পরীক্ষা (চরম/কঠিন পরীক্ষা) 

অনধিকার চর্চা  (সীমার বাইরে পদক্ষেপ)

অগ্নিশর্মা (ক্ষিপ্ত)

অগাধ জলের মাছ (খুব চালাক)

অতি চালাকের গলায় দড়ি  (বেশি চাতুর্যের পরিণাম)

অন্ধকার দেখা  (দিশেহারা হয়ে পড়া)

অতি লোভে তাঁতি নষ্ট  (লোভে ক্ষতি)

অমাবস্যার চাঁদ  (দুর্লভ বস্তু)

অদৃষ্টের পরিহাস  (বিধির বিড়ম্বনা/ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা)

অনুরোধে ঢেঁকি গেলা  (অনুরোধে দুরূহ কাজ সম্পন্ন করতে সম্মতি দেয়া)


আ :

আকাশ ভেঙে পড়া (ভীষণ বিপদে পড়া) 

আকাশ কুসুম (অবাস্তব কল্পনা)

আদায়-কাচকলায় (শত্রুতা) 

আক্কেল সেলামী (বোকামির জন্য লোকসান) 

আক্কেল গুড়ুম (হতবুদ্ধি )

আঠার মাসে বছর (দীর্ঘসূত্রিতা) 

আষাঢ়ে গল্প (অসম্ভব কাহিনী) 

আদা জল খেয়ে লাগা (উদ্যম সহকারে কাজ করা ) 

আমড়া কাঠের ঢেঁকি (অপদার্থ) 

আমতা আমতা করা (দ্বিধা করা) 

আমড়াগাছি (তোষামোদ) 

আঙুল ফুলে কলাগাছ (হঠাৎ বড়লোক হওয়া) 

আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া  (দুর্লভ বস্তু প্রাপ্তি)

আকাশ পাতাল  (প্রভেদ, প্রচুর ব্যবধান)

আকাশের চাঁদ  (আকাঙ্ক্ষিত বস্তু)

আগুন নিয়ে খেলা (ভয়ঙ্কর বিপদ)

আগুনে ঘি ঢালা (রাগ বাড়ানো)

আঠারো আনা (সমূহ সম্ভাবনা)

আটকপালে  (হতভাগ্য)

আহ্লাদে আটখানা  (খুব খুশি)

আলালের ঘরের দুলাল  (অতি আদরে নষ্ট পুত্র)

আকাশে তোলা (অতিরিক্ত প্রশংসা করা)

আষাঢ়ে গল্প (আজগুবি কেচ্ছা)


ই :

ইঁচড়ে পাকা ( অকালপাকা) 

ইতর বিশেষ (পার্থক্য) 

ইঁদুর কপালে  (নিতান্ত মন্দভাগ্য)

ইলশে গুঁড়ি  (গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি)


উত্তম মধ্যম (প্রহার) 

উলুবনে মুক্তো ছড়ানো (অপাত্রে উৎকৃষ্টদান) 

উড়ে এসে জুড়ে বসা  (অনধিকারীর অধিকার)

উড়নচন্ডী (অমিতব্যয়ী)

উজানে কৈ  (সহজলভ্য)

উভয় সংকট  (দুই দিকেই বিপদ)

উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে  (একের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানো)

উড়ো চিঠি (বেনামি পত্র)

উঁকি দেওয়া (একটুখানি দেখা)

উড়ো কথা (ভিত্তিহীন কথা)


ঊ :

ঊনপাঁজুড়ে  (অপদার্থ)

ঊনপঞ্চাশ বায়ু (পাগলামি)


এ :

এক চোখা (পক্ষপাতিত্ব) 

একাদশে বৃহস্পতি  (সৌভাগ্যের বিষয়)

এক চোখা  (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট)

এক বনে দুই বাঘ  (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী)

এক মাঘে শীত যায় না  (বিপদ এক বারই আসে না, বার বার আসে)

এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো (একই দলভুক্ত)

এলোপাতাড়ি (বিশৃঙ্খলা)

এলাহি কাণ্ড  (বিরাট আয়োজন)

এসপার ওসপার (মীমাংসা)

ওজন বুঝে চলা (অবস্থা বুঝে চলা)

ওষুধে ধরা (প্রার্থিত ফল পাওয়া)

একাই একশো (যথেষ্ট শক্তিশালী )


কচুকাটা করা (নির্মমভাবে ধ্বংস করা)

কেঁচো খুড়তে সাপ (বিপদজনক পরিস্থিতি)

কচু পোড়া (অখাদ্য)

কই মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)

কচ্ছপের কামড় (যা সহজে ছাড়ে না)

কুঁড়ের বাদশা (খুব অলস)

কলম পেষা (কেরানিগিরি)

কাক ভূষণ্ডী (দীর্ঘজীবী)

কলুর বলদ (এক টানা খাটুনি)

কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)

কথার কথা (গুরুত্বহীন কথা)

কাছা আলগা (অসাবধান)

কাঁঠালের আমসত্ত্ব (অসম্ভব বস্তু)

কাঁচা পয়সা (নগদ উপার্জন)

কপাল ফেরা (সৌভাগ্য লাভ)

কাকতালীয় (আকস্মিক/দৈব যোগাযোগজাত ঘটনা)

কূপমণ্ডুক (সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন, ঘরকুনো)

কাঠের পুতুল (নির্জীব, অসার)

কড়ায় গণ্ডায় (পুরোপুরি)

কথায় চিঁড়ে ভেজা (ফাঁকা বুলিতে কার্যসাধন)

কান খাড়া করা (মনোযোগী হওয়া)

কান পাতল (সহজেই বিশ্বাসপ্রবণ)

কানকাটা (নির্লজ্জ)

কান ভাঙানো (কুপরামর্শ দান)

কুল কাঠের আগুন (তীব্র জ্বালা)

কান ভারি করা (কুপরামর্শ দান)

কেঁচো খুড়তে সাপ (সামান্য থেকে অসামান্য পরিস্থিতি)

কাপুড়ে বাবু  (বাহ্যিক সাজ)

কেউ কেটা (সামান্য)

কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)

কৈ মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)

কলুর বলদ (একটানা খাটুনি) 

কত ধানে কত চাল (কঠিন বাস্তব অভিজ্ঞতা) 

কথার কথা (আসল কথা নয়) 

কান পাতলা (যে সবার কথা বিনা বিচারে বিশ্বাস করে) 

কাঁচা পয়সা (নগদ টাকা) 

কাঠের পুতুল (নির্জীব) 

কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে (একটি কষ্টের উপর আরও কষ্ট) 

কালেভদ্রে (কদাচিৎ) 

কানাকড়ি (একটুও)


খ :

খাল কেটে কুমির আনা (বিপদ ডেকে আনা)

খয়ের খাঁ ( তোষামোদকারী)


গ:

গণেশ উল্টানো (ব্যবসা তুলে দেওয়া)

গভীর জলের মাছ (অতি সতর্ক)

গদাই লস্করি চাল (ধীরগতি)

গড্ডালিকা প্রবাহ (অন্ধ অনুসরণ) 

গলগ্রহ (পরের বোঝা স্বরূপ) 

গোবর গণেশ (অকর্মণ্য) 

গোকুলের ষাঁড় (নিষ্কর্মা ভবঘুরে) 

গোবরে পদ্মফুল (সমাজের নিচু তলায় জাত মহৎ ব্যক্তি ) 

গো-বেচারা (নিরীহ) 

গোড়ায় গলদ (আরম্ভে ভুল) 

গোঁয়ার-গোবিন্দ (কাণ্ডজ্ঞানশূন্য)

গোঁফ খেজুরে (অলস) 

গুড়ে বালি (নিষ্ফল আশা) 


ঘ :

ঘোড়ার ডিম (অলীক কিছু/অবাস্তব বস্তু)

ঘনিয়ে আসা (আসন্ন)

ঘুণাক্ষরে (অতি সামান্য অংশে) 

ঘোড়া রোগ (সাধ্যের অতিরিক্ত করা) 

ঘোড়ার ঘাস কাটা (অযথা সময় নষ্ট করা)


চ :

চুনোপুঁটি (গুরুত্বহীন ব্যক্তি)

চাঁদের হাট ( জ্ঞানীগুণীর সমাবেশ)

চক্ষুদান (চুরি করা) 

চিনির বলদ (ভারবাহী কিন্তু লাভের অংশীদার নয়) 

চোখের বালি (চক্ষুশূল) 

চোখের মাথা খাওয়া (অসাবধানতাবশত না দেখা) 

চোখে চোখে রাখা (নজর রাখা)

চোখের চামড়া (চক্ষু লজ্জা)

চোখে সর্ষে ফুল দেখা (হঠাৎ বিপদে বিভ্রান্ত হওয়া)


ছ :

ছাই চাপা আগুন (প্রচ্ছন্ন প্রতিভা) 

ছেলের হাতের মোয়া (সহজলভ্য বস্তু) 

ছাই ফেলতে ভাঙা ফুলো (ঝামেলার কাজের জন্যে নগণ্য ব্যক্তিকে ডাকা) 

ছিনে জোঁক (নাছোড়বান্দা লোক)

ছড়ি ঘোরানো (মাতব্বরি করা)


জ :

জলের আলপনা (অস্থায়ী)

জিলিপির প্যাচ (কুটিলতা) 

জগা-খিচুড়ি (বিচিত্র জিনিষের সংমিশ্রণ) : 


ঝ :

ঝাড়া হাত-পা (যার কোনো কিছু নেই) 

ঝড় ঝাপটা (বাধাবিঘ্ন) 


টনক নড়া (চৈতন্য লাভ করা) 

টিমে তেতালা (খুব ধীর গতি) 

টাকার কুমির (অনেক টাকার মালিক) 

টইটম্বুর (কানায় কানায়)


ঠ :

ঠোঁট কাটা (স্পষ্ট বক্তা) 

ঠুঁটো জগন্নাথ (অকর্মন্য)

ঠেকা দেওয়া (কোনোক্রমে চালিয়ে দেওয়া)

ঠেকায় পড়া (সমস্যায় পড়া)


ড:

ডান হাতের ব্যাপার (খাওয়া দাওয়া) 

ডুমুরের ফুল (দুর্লভ দর্শন) 

ডিগবাজি খাওয়া (যখন তখন অবস্থান বদল করা)

ডুবে ডুবে জল খাওয়া (গোপনে গোপনে কাজ করা)


ঢ :

ঢাকের কাঠি (তোষামোদ) 

ঢাক পেটানো (আড়ম্বরের সঙ্গে প্রচার)


ত:

তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী) 

তীর্থের কাক (প্রত্যাশী ব্যক্তি) 

তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠা (ভীষণ রেগে যাওয়া) 

তুলসী বনের বাঘ (ভণ্ডসাধু)

তেল দেওয়া (খোশামোদ করা)

তিলকে তাল করা (ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বলা )


দ :

দাঁত ফোটানো (বুঝে ওঠা) 

দহরম মহরম (ঘনিষ্ঠতা) 

দেহ রাখা (মারা যাওয়া)

দিনে ডাকাতি (প্রকাশ্যে অন্যায় )

দু নৌকায় পা (দু'দিকে তাল রাখা)

দুষ্ট সরস্বতী (অসৎ প্রভাব )

দক্ষযজ্ঞ (বিশৃঙ্খলা)

দিন আনা দিন খাওয়া (কিছু সঞ্চিত না হওয়া)


ধ:

ধনুক ভাঙ্গা পণ (কঠিন প্রতিজ্ঞা)

ধরাকে সরা জ্ঞান (অহঙ্কারে সবাইকে অবজ্ঞা করা) 

ধামা ধরা (খোসামদকারী) 

ধামা চাপা দেওয়া (গোপন করার চেষ্টা)


ন:

নয় ছয় (অপচয়) 

নখদর্পণে (ভালোভাবে জানা) 

ননীর পুতুল (কষ্ট সহ্য করতে অক্ষম) 

নাড়ী নক্ষত্র (খুঁটিনাটি)

নয়নের মণি (অতি প্রিয়)


প:

পটল তোলা (মারা যাওয়া) 

পায়া ভারী (উঁচুপদের জন্য গর্ব) 

পরকাল ঝরঝরে (ভবিষ্যৎ নষ্ট) 

পাকা ধানে মই দেওয়া (সর্বনাশ করা) 

পুকুর চুরি (বেমালুম সর্বস্ব চুরি)

পোয়া বারো (ভালো সুযোগ)

পঞ্চত্ব প্রাপ্তি (মারা যাওয়া)


ব:

বকধার্মিক বা বিড়াল তপস্বী (ভন্ড)

বিনা মেঘে বজ্রপাত (হঠাৎ বিপদ বা অশুভ ঘটনা) 

বাঘের দুধ (সহজপ্রাপ্য নয় এমন বস্তু) 

বুকের পাটা (সাহস) 

ব্যাঙের সর্দি (খারাপের উপর খারাপ)

বালির বাঁধ (ক্ষণস্থায়ী)


ভ: 

ভস্মে ঘি ঢালা (ব্যর্থ শ্রম)

ভূতের বেগার (পন্ডশ্রম) 

ভিজে বিড়াল (নিরীহ চেহেরার সুযোগ সন্ধানী)


ম :

মিছরির ছুরি (মুখে মধু অন্তরে বিষ) 

মাটির মানুষ (নিরীহ) 

মগের মুল্লুক (অরাজক দেশ) 

মাথার ঘাম পায়ে ফেলা (কঠোর পরিশ্রম করা)

মাথা খাওয়া (খারাপ শিক্ষা)

মুখ খোলা (কথা বলা /প্রকাশ করা)

মুখের কথা (সহজসাধ্য)

মান্ধান্তার আমল (প্রাচীনকাল)

মামা বাড়ির আবদার (খুশি মতো চাওয়া)


র:

রুই কাতলা (পদস্থ ব্যক্তি ) 

রাবণের চিতা (চির অশান্তি) 

রফা নিষ্পত্তি (মিটিয়ে দেওয়া)


শ:

শিবরাত্রির সলতে (একমাত্র বংশধর) 

শাঁখের করাত (উভয় সঙ্কট) 

শাপে বর (ক্ষতির পরিবর্তে লাভ)


স:

সাত-পাঁচ (নানা প্রকার)

সোনায় সোহাগা (শুভ সংযোগ) 

সুখের পায়রা (সুখী ব্যক্তি)


হ:

হাটে হাঁড়ি ভাঙা (গোপন কথা প্রকাশ করা) 

হাত টান (চুরির অভ্যাস) 

হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলা (উপস্থিত সুযোগ ত্যাগ করা) 

হ-য-ব-র-ল (উল্টোপাল্টা)

হিতে বিপরীত (ভালোর পরিবর্তে মন্দ)

হাতের পাঁচ (শেষ সম্বল)


. 'অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী' - প্রকৃত অর্থ

) কম জনা লোক ভয়ঙ্কর    

) সামান্য শিক্ষার বড়াই

) যে বিদ্যা কোনো কাজে লাগে না   

) যে বিদ্যা অকল্যাণকর


. 'আক্কেল গুড়ুম' কথাটি প্রকৃত অর্থ কী ?

) হঠাৎ কিছু ঘটে যাওয়া    

) অকস্মাৎ মৃত্যু হওয়া

) হতভম্ব হওয়া       

) আকাশ কুসুম কল্পনা


. 'আদায় কাঁচকলায়' প্রকৃত অর্থ কী ?

) কখনো মিশে না এমন   

) সর্বদা অম্ল মধুর সম্পর্ক

) চিরকালীন শত্রু       

) চরমভাবে চেপে ধরা


. 'কলুর বলদ' প্রকৃত অর্থ কী ?

) যে বলদ কলুর ঘানি টানে    

) অন্ধের মতো পরের নির্দেশে পরের কার্যসাধক

) অন্ধকারে হাতড়ানো     

) বোকা


. 'গোঁফ খেঁজুরে' প্রকৃত অর্থ কী ?

) অলস ব্যক্তি     

) ভোজন রসিক

) রঙ্গ রসিক        

) আত্মভোলা


. 'ছাই চাপা আগুন' প্রকৃত অর্থ হলো-

) প্রচ্ছন্ন তেজ      

) নিস্তেজ আগুন

) প্রচ্ছন্ন প্রতিভা     

) নিস্তেজ প্রতিভা


. 'ডান হাতের ব্যাপার' সঠিক অর্থ হলো-

) উত্তম মাধ্যম       

) আহার

) সুন্দর হস্তাক্ষর     

) অনায়াসে করা যায় এমন কাজ


. 'বাক্যে সরস্বতী' সঠিক অর্থ হলো -

) লোক ঠকানো ওস্তাদ     

) বাক্যে পটু

) মুখে মুখে উত্তর        

) কথায় সার কাজে কিছু নয়


. 'ব্যাঙের সর্দি' সঠিক অর্থ হলো -

) স্বাভাবিক ব্যাপার    

) অভ্যাসের ফলে কঠিন দায়িত্ব অবিচল থাকা

) অসম্ভব ব্যাপার    

) অসম্ভব ব্যাপারকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা


১০. 'বর্ণচোরা' সঠিক অর্থ হলো -

) গিরগিটি     

) বর্ণকে হরণ করে যে

) বর্ণ লুকানো      

) যার স্বরূপ বোঝা যায় না


১১. 'বিদুরের খুদ' প্রকৃত অর্থ হলো-

) গরীবের খুদকুড়ো    

) মহৎ ব্যক্তির দয়া

) শ্রদ্ধাপূর্ণ সামান্য দান  

) গরিমা প্রকাশ করে দান


১২. 'ব্যাঙের সর্দি'   সঠিক অর্থ হলো-

) সামান্য অর্থ     

) অলীক বস্তু

) অলীক অর্থ      

) কারো সামান্য দান


১৩. 'সাক্ষী গোপাল' আসল অর্থ হলো -

) অপদার্থ দর্শক     

) সক্ষম দর্শক

) সমঝদার দর্শক    

) গুণবান দর্শক


১৪. ‘দহরম মহরমসঠিক অর্থ হলো -

) ঘনিষ্ঠতা     

) বিশৃঙ্খলা

) যথেষ্ট শক্তিশালী   

) প্রভাবশালী


১৫. ‘তীর্থের কাকবাগধারাটির অর্থ

) প্রত্যাশী ব্যক্তি     

) ভণ্ড সাধু

)সুযোগসন্ধানী    

)হিসেবী


১৬. ‘ঊনপঞ্চাশ বায়ু বাগধারাটির অর্থ

) প্রত্যাশী ব্যক্তি     

) অপদার্থ

)অকর্মণ্য       

)পাগলামি


১৭. ‘অর্ধচন্দ্র দান  বাগধারাটির অর্থ

) দুর্লভ দর্শন    

) গলাধাক্কা

) দুর্লভ বস্তু     

)পাগলামি


১৮. ‘ঢাকের কাঠি বাগধারাটির অর্থ

) প্রচার    

) গলাধাক্কা

) সহায়ক বস্তু   

)তোষামোদ


১৯. 'পোয়া-বারো' বাগধারাটির অর্থ

) সুবর্ণ সুযোগ        

) শেষ সম্বল

) অত্যন্ত প্রাচীন       

) অকর্মণ্যতা


২০. 'বকধার্মিক' বা 'বিড়াল তপস্বী' বাগধারাটির অর্থ  

) অপদার্থ     

) সুযোগসন্ধানী

) ভণ্ড           

) ধর্মপ্রাণ






একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ